‘অনুস্বর সাহিত্য’ -এর চতুর্থ সংখ্যাটি প্রকাশিত হলো। এইটি আমাদের জন্যে আনন্দদায়ক ঘটনা। এই সংখ্যাটি প্রকাশ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সময়ের বিবর্তনে ‘অনুস্বর সাহিত্য’ পত্রিকাটির বয়স একটি বছর পূরণ হলো। আসছে ২০২৪-এর জানুয়ারিতে ‘অনুস্বর সাহিত্য’ দ্বিতীয় বছরে পদার্পণ করতে যাচ্ছে।
একটা স্বপ্নকে ধারণ করে অনুস্বর পাবলিকেশনস্ পথ চলতে শুরু করেছিল। সে স্বপ্নেরই অন্যতম বিশেষ অংশ ‘অনুস্বর সাহিত্য’। আমরা আপনাদেরকে সঙ্গী করে সেই স্বপ্ন নিয়ে সামনের পথটি চলতে চাই।
সাহিত্যকে সমাজের দর্পণ বলে আখ্যায়িত করা হয়। কেননা সে দর্পণে শৈল্পিকতায় প্রতিবিম্বিত হয় সমাজের নানান চিত্র, নানান অসামঞ্জস্যতা। সাহিত্য সমাজের সেসব চিত্র ও অসামঞ্জস্যতাকে উপাদান করে তুলে ধরে। কেননা মানুষ বেড়ে ওঠে নিজস্ব সমাজে, আপন সংস্কৃতিতে। ফলে সচেতন কিংবা অবচেতন ভাবেই তার সমাজ ও সংস্কৃতি তার চিন্তায়, চেতনায়, তার শিল্পে, তার সৃষ্টিতে, শিল্পে প্রতিনিয়ত প্রবল ভাবে প্রভাব ফেলে।
অনুস্বরের লেখায় আমরা এই প্রবল প্রভাবটিকেই চাই। বর্ণ, শব্দ, বাক্য ও ভাষার গাঁথুনিতে চাই সংস্কৃতি বোধ, চাই শৈল্পিক উপস্থাপন।
‘অনুস্বর সাহিত্য’ -এর চতুর্থ সংখ্যাটি প্রকাশিত হলো। এইটি আমাদের জন্যে আনন্দদায়ক ঘটনা। এই সংখ্যাটি প্রকাশ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সময়ের বিবর্তনে ‘অনুস্বর সাহিত্য’ পত্রিকাটির বয়স একটি বছর পূরণ হলো। আসছে ২০২৪-এর জানুয়ারিতে ‘অনুস্বর সাহিত্য’ দ্বিতীয় বছরে পদার্পণ করতে যাচ্ছে।
একটা স্বপ্নকে ধারণ করে অনুস্বর পাবলিকেশনস্ পথ চলতে শুরু করেছিল। সে স্বপ্নেরই অন্যতম বিশেষ অংশ ‘অনুস্বর সাহিত্য’। আমরা আপনাদেরকে সঙ্গী করে সেই স্বপ্ন নিয়ে সামনের পথটি চলতে চাই।
সাহিত্যকে সমাজের দর্পণ বলে আখ্যায়িত করা হয়। কেননা সে দর্পণে শৈল্পিকতায় প্রতিবিম্বিত হয় সমাজের নানান চিত্র, নানান অসামঞ্জস্যতা। সাহিত্য সমাজের সেসব চিত্র ও অসামঞ্জস্যতাকে উপাদান করে তুলে ধরে। কেননা মানুষ বেড়ে ওঠে নিজস্ব সমাজে, আপন সংস্কৃতিতে। ফলে সচেতন কিংবা অবচেতন ভাবেই তার সমাজ ও সংস্কৃতি তার চিন্তায়, চেতনায়, তার শিল্পে, তার সৃষ্টিতে, শিল্পে প্রতিনিয়ত প্রবল ভাবে প্রভাব ফেলে।
অনুস্বরের লেখায় আমরা এই প্রবল প্রভাবটিকেই চাই। বর্ণ, শব্দ, বাক্য ও ভাষার গাঁথুনিতে চাই সংস্কৃতি বোধ, চাই শৈল্পিক উপস্থাপন।