"One Million and One Love Strategies" — এই বইটি মূলত প্রেম, সম্পর্ক এবং রোমান্টিক কৌশল নিয়ে লেখা একটি গাইডবই। যদিও এই বইয়ের নাম অনেকটা রোমান্টিক কল্পনার মতো শোনায়, এটি আসলে ব্যবহারিক কিছু পরামর্শ ও মানসিক কৌশলের সংকলন, যা প্রেম বা ভালোবাসার সম্পর্ক উন্নয়নে সাহায্য করে।
নিচে এর একটি সংক্ষিপ্ত সারমর্ম দেওয়া হলো:
সারমর্ম:
"One Million and One Love Strategies" বইটি ভালোবাসার সম্পর্ক গড়ে তোলা, টিকিয়ে রাখা এবং গভীর করার জন্য বিভিন্ন রকম কৌশল ও পরামর্শ দেয়। এটি প্রেমিক-প্রেমিকা, দম্পতি কিংবা যে কেউ, যে একটি সফল ভালোবাসার সম্পর্ক চায় — তাদের জন্য উপযোগী।
বইটিতে বলা হয়েছে, ভালোবাসা শুধু আবেগ নয়, এটি একটি চর্চা ও কৌশলের বিষয়ও। যেমন:
যোগাযোগের কৌশল: কীভাবে নিজের অনুভূতি প্রকাশ করতে হয় এবং সঙ্গীর অনুভূতি বুঝতে হয়।
নিখুঁত সময় নির্বাচন: কখন কী বলতে হবে, কীভাবে বলতে হবে — এসব সময়জ্ঞান সম্পর্কের গভীরতা বাড়াতে সাহায্য করে।
সমস্যা সমাধান: দ্বন্দ্ব হলে কীভাবে তা সম্মানের সঙ্গে সমাধান করতে হয়।
রোমান্স টিকিয়ে রাখা: সময়ের সঙ্গে ভালোবাসাকে পুরোনো হতে না দেওয়া।
বইটির মূল বার্তা হলো:
👉 ভালোবাসা কেবল অনুভূতির ব্যাপার নয়, এটি শেখা যায়, চর্চা করা যায়, আর কৌশলের মাধ্যমে আরও গভীর করা যায়।
নোট: এই বইয়ের লেখক বা মূল সংস্করণ বিভিন্ন সংস্করণে ভিন্ন হতে পারে। যদি তুমি নির্দিষ্ট করে বলতে পারো লেখকের নাম বা সংস্করণ, তাহলে আরও নির্ভুলভাবে বিশ্লেষণ করতে পারি।
এদেশের সাহিত্যে ষাটের দশক নিয়ে যে-কোনাে বিবেচনার ক্ষেত্রেই অনিবার্যভাবে যাদের নাম উঠে আসবে, জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত তাঁদের অন্যতম। অন্যতমই শুধু নয়, ব্যতিক্রমীও। সমগ্র বাংলা সাহিত্যের বিচারেই। জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত-র জন্ম ১৯৩৯ সালে কুষ্টিয়ার আমলাবাড়িতে, মাতুলালয়ে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভের পর সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে ডিপ্লোমাও অর্জন করেন। ১৯৬৯-এ উচ্চশিক্ষার্থে চলে যান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এবং সেখানেই গণযােগাযােগে এমএস ও সাংবাদিকতায় পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। কর্মজীবনের শুরু ঢাকায়, বাংলা একাডেমিতে। সেখান থেকে যান বাংলাদেশ অবজারভার-এ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা ও জনসংযােগ/ সম্পাদনার পেশায় কেটেছে দীর্ঘকাল। শেষের আট বছর বিশ্ববিখ্যাত প্রকাশক জন ওয়াইলি অ্যান্ড সন্স পাবলিশার্স-এ। আটাশ বছর বিদেশবাসের পর দেশে ফিরে বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ এনজিও প্রশিকা'-র তথ্য পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ঢাকার ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে যােগাযােগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগেও খণ্ডকালীন প্রফেসর ছিলেন, একইসঙ্গে।। বাংলা ছােটগল্পে অবদানের জন্যে বাংলা একাডেমি পুরস্কার লাভ করেছেন তিনি সাহিত্যসাধনার প্রথম জীবনেই প্রায় (১৯৭১)। ভাষা ও সাহিত্যে সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় সম্মান একুশে পদক পেলেন ২০১৬ সালে ।