Category:অনুবাদ: আত্ম-উন্নয়ন ও মেডিটেশন
Get eBook Version
TK. 117* স্টক আউট হওয়ার আগেই অর্ডার করুন
►বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার মতে, সারা পৃথিবীতে জাপানের গড় আযু সর্বোচ্চ পর্যায়ে রয়েছে। পুরুষদের ৮৫ বছর ও মহিলাদের ৮৭.৩ বছর। অধিকন্তু, বিশ্বের সবচেয়ে বেশি শতবর্ষী মানুষও জাপানেই বসবাস করেন। জাপানের প্রতি দশ লক্ষ মানুষের মধ্যে ৫২০ জনেরও বেশি শতায়ু প্রাপ্ত হন। (সেপ্টেম্বর-২০১৬ সালের তথ্য অনুযায়ী)
►বর্তমানে বিশ্বে আনুমানিক প্রায় ৩০০ থেকে ৪৫০ জন সুপার-সেনচেনারিয়ান (শতবর্ষী) রয়েছেন। তাদের মধ্যে বেশির ভাগই জাপানের নাগরিক। জাপানের একটি প্রদেশ রয়েছে ওকিনাওয়া। ঐ প্রদেশেই সবচেয়ে বেশি শতবর্ষীদের বসবাস। সেই প্রদেশে একটা শহর/গ্রাম রয়েছে, যার নাম ‘ওগিমি’। বলতে গেলে ওখানেই অধিকাংশ শতবর্ষীদের বসবাস। ওখানকার মানুষ কেন দীর্ঘজীবনী হয়, এই বিষয়ে অনুসন্ধান করতে এই বইয়ের লেখকদ্বয় সেখানে গিয়ে যা যা অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন, তা তা এই বইয়ে লিপিবন্ধ হয়েছে। তাছাড়া, স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য আরো অনেক কথা এই বইয়ে আলোচনা করা হয়েছে, যা মানুষকে দীর্ঘজীবী করে তোলতে পারে। সুতরাং, এই বই সকল বয়সের মানুষের পড়া উচিৎ; কেননা, বইয়ে এমন আরোকিছু আলোচনা করা হয়েছে, যা একটা মানুষকে সফলতায় উদ্বুদ্ধ করতে পারে।
►আপনাদের নিজেদের ‘ইকিগাই’র নিয়ামকগুলো খোঁজে বের করায় সহায়তা করার উদ্দেশ্যে এই বই রচিত হয়েছে।
►যারা নিজেদের ‘ইকিগাই’র সন্ধান পেয়েছে, তাদের জীবন দীর্ঘ ও সুখি হয়েছে বলে জানা গেছে।
►আপনাদের নিজেদের ‘ইকিগাই’র নিয়ামকগুলো খোঁজে বের করায় সহায়তা করার উদ্দেশ্যে এই বই রচিত হয়েছে।
►যারা নিজেদের ‘ইকিগাই’র সন্ধান পেয়েছে, তাদের জীবন দীর্ঘ ও সুখি হয়েছে বলে জানা গেছে।
►এই বইয়ের ভাবানুবাদক বইটিকে অত্যন্ত সাবলীলভাবে উপস্থাপন করেছেন। উল্লেখ্য যে, বইটির গুরুত্ব বিবেচনা করে বইয়ের বিভিন্ন ডিজাইন ও গ্রাফিক্সের কাজ সুন্দরভাবে করা হয়েছে, যা যে-কারোই মনোযোগ আকর্ষণ করবে। নিঃসন্দেহে এটি একটি সেরা অনুবাদ/ভাবানুবাদ এবং সেরা বই।
Report incorrect information