7 verified Rokomari customers added this product in their favourite lists
TK. 540
আজই শেষদিন! শেষ হচ্ছে বই ও পণ্যে ৭০% পর্যন্ত ছাড়! বছরের সেরা ডিল, রকমারি ক্লিয়ারেন্স সেল, ২০২৫
বইটি বিদেশি সাপ্লাইয়ারের নিকট থেকে সংগ্রহ করতে ৩০-৪০ দিন সময় লাগবে।
Related Products
Product Specification & Summary
"এমিলিয়ে ও সুভাষঃ এক অনন্য সম্পর্কের কাহিনি" বইয়ের ফ্ল্যাপের লেখা:
সুভাষচন্দ্র এবং তাঁর পত্নী এমিলিয়ের গভীর সম্পর্কের কথা নেতাজির জীবনের এক স্বল্পচেনা অধ্যায়। ভিয়েনা শহরে ১৯৩৪ সালের জুন মাসে তাঁদের প্রথম সাক্ষাৎ, ডিসেম্বর ১৯৩৭-এ অস্ট্রিয়ার। বাদগাস্টাইন পাহাড়ি শহরে গােপন বিবাহ। ফেব্রুয়ারি ১৯৪৩ সালে পত্নী এমিলিয়ে এবং নবজাত কন্যা অনিতাকে ইউরােপে রেখে নেতাজি পূর্ব-এশিয়াতে স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্ব দিতে চলে গেলেন। এ জীবনে দু’জনের আর দেখা হল না। সুভাষ ও এমিলিয়ের যখনই সাময়িক বিচ্ছেদ ঘটত নিয়মিত পত্রালাপের মধ্য দিয়ে পরস্পর যােগাযােগ রেখে চলতেন। ভিয়েনার এক মধ্যবিত্ত পরিবারে ১৯১০ সালে এমিলিয়ের জন্ম। ১৯৯৬ সালে তাঁর মৃত্যু হয়। তিনি আমৃত্যু তাঁর স্বামী নেতাজি সুভাষচন্দ্রের স্মৃতি সযত্নে লালন করেছেন। ভারতের প্রতি এমিলিয়ের ছিল অবিচল ভালবাসা ও আনুগত্য। কন্যা অনিতাকে তিনি এক হাতে মানুষ করেছেন। তার ছিল প্রখর আত্মসম্মানবােধ। নেতাজির সংগ্রামের সাথী এই নারী প্রচারের আলাে থেকে দূরে থাকতে পছন্দ করতেন। নেতাজির ভ্রাতুস্পুত্র শিশিরকুমার বসুর প্রতি এমিলিয়ে ছিলেন অত্যন্ত স্নেহশীল। ১৯৫৫ সালে শিশিরের বিবাহের পর তাঁর স্ত্রী কৃষ্ণা বসু এমিলিয়ের একান্ত স্নেহধন্য ও ঘনিষ্ঠ হয়ে পড়েন। কৃষ্ণা দীর্ঘকাল এমিলিয়েকে ব্যক্তিগতভাবে চেনার ও জানার সুযােগ পেয়েছেন। এই বইতে লেখিকা এক সংগ্রামী নারীর নীরব আত্মত্যাগের কথা লিখেছেন, আর। তুলে ধরেছেন এক মহান বিপ্লবী ও এক বিদেশিনীর অনন্য প্রেমকথা।