জন্ম ১৯৮২ খ্রিষ্টাব্দের ১৮ জুন। তিনি কক্সবাজারের রামু উপজেলার স্বনামধন্য আইনজীবী প্রয়াত অ্যাডভোকেট মনোহরী বড়ুয়ার একমাত্র পুত্র। তাঁর মাতা ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে রামুতে পাক হানাদার বাহিনীর হাতে প্রথম শহিদ শশাংক বড়ুয়ার কন্যা সুবি বড়ুয়া। শিরুপন বড়ুয়া ১৯৯৯ খ্রিষ্টাব্দে রামু খিজারী আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক এবং ২০০১ খ্রিষ্টাব্দে নটরডেম কলেজ ঢাকা থেকে উচ্চ মাধ্যমিক শেষ করার পর, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে চট্টগ্রাম কলেজ হতে ইংরেজি সাহিত্যে গ্র্যাজুয়েশন করেন। ২০০৮ খ্রিষ্টাব্দে লন্ডনের হলবর্ন কলেজে এলএল.বি কোর্সে ভর্তি হয়ে যুক্তরাজ্যে গমন করেন আইন বিষয়ে অধ্যয়নের জন্য। কিন্তু পিতার অসুস্থতার কারণে ঐ বছরের শেষের দিকে তিনি দেশে ফিরে আসেন। পরবর্তীকালে তিনি প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম থেকে ইংরেজি সাহিত্যে এম.এ এবং বিজিসি ট্রাস্ট বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম থেকে এলএল.বি পাস কোর্স শেষ করেন। ২০১৪ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশ বার কাউন্সিল থেকে আইনজীবী হিসেবে সনদ প্রাপ্ত হয়ে পিতার পথ অনুসরণ করে বর্তমানে কক্সবাজার দায়রা জজ আদালতে আইন পেশায় নিয়োজিত আছেন। লেখকের প্রথম প্রকাশিত বই 'খিজারী: এক দানবীরের অপ্রকাশিত ইতিহাস' এবং 'রামু ইতিহাস। প্রেক্ষাপট। জনশ্রুতি' এটি তার দ্বিতীয় প্রকাশিত বই। যদিও তাঁর প্রথম অনুবাদ কর্ম 'বৌদ্ধ ধর্মে চৈত্য এবং ধাতু' এখনো বই আকারে প্রকাশিত হয়নি।