মোঃ আহমাদুল হক-আহম্মদ, পিতা: মৃত একরামুল হক, মাতা: মোসাঃ নূরুন্নাহার বেগম, স্ত্রী: মোসাঃ হোসনে আরা, বড় মেয়ে: হুমায়রা আফিয়া, ছেলে: আবরার হামীম, ছোট মেয়ে: হামিমা আনতারা, সাং: বসুয়া, ডাকঘর: জিপিও-৬০০০, থানা: রাজপাড়া, জেলা: রাজশাহী। তিনি নয় অক্টোবর উনিশ শত তেয়াত্তর খ্রিস্টাব্দে বসুয়া গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্য গ্রহণ করেন।
তিনি শিলিন্দা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে পঞ্চম শ্রেণি পাস করে রাজশাহী শহরের লোকনাথ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৯০ সালে এস.এস.সি (মানবিক শাখা) পাস করেন, রাজশাহী কলেজ থেকে এইচ.এস.সি (বাণিজ্য শাখা) পাস করে একই কলেজ থেকে বি.কম (সম্মান) এবং এম.কম (হিসাববিজ্ঞান) ১৯৯৭ সেশনে কৃতিত্বের সাথে পাস করেন। তিনি রাজশাহী হোমিও মেডিকেল কলেজ থেকে ডি.এইচ.এম.এস (ঢাকা) উত্তীর্ণ হন।
২০০১ সালে মসজিদ মিশন একাডেমী (স্কুল এন্ড কলেজ), রাজশাহীর কলেজ শাখায় হিসাববিজ্ঞান বিষয়ের প্রভাষক পদে যোগদান করেন। বর্তমানে তিনি উক্ত কলেজেই সহকারী অধ্যাপক পদে কর্মরত আছেন। শিক্ষকতার পাশাপাশি তিনি ১৯৯৮ সালে বসুয়া গ্রামে শিশু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান 'রাহবার একাডেমি' প্রতিষ্ঠা করেন। উক্ত প্রতিষ্ঠানে বর্তমানে পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন। বর্তমানে সেখানে তিনি সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়াও তিনি ২০০২ সালে বসুয়া উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। দীর্ঘ নয় বছর যাবৎ উক্ত প্রতিষ্ঠানে প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। "হক হোমিও হল" ২০০১ সাল থেকে দীর্ঘ আট বছর ৫ নং হড়গ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের ৯ নং ওয়ার্ডে নির্বাচিত সদস্য হিসেবে যোগ্যতার সাথে দায়িত্ব পালন করেন।লেখকের ইতোমধ্যেই মায়ের মমতা, বিশ্ব ভ্রমণ এবং মাতৃভূমি নয়তো মৃত্যু নামে তিনটি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। আরো বেশ কয়েকটি বই প্রকাশের অপেক্ষায় রয়েছে। তাছাড়াও লেখকের প্রায় ১০টির মতো যৌথকাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে।
প্লে, শিশু, নার্সারী এবং কেজি শ্রেণির শিশুদের জন্য "বর্ণ দিয়ে স্বর্ণ পড়া-(০)” এবং কেজি, প্রথম এবং দ্বিতীয় শ্রেণির শিশুদের জন্য "বর্ণ দিয়ে স্বর্ণ পড়া-(১)" বই দু'টি লেখকের প্রকাশ হয়েছে। বর্তমানে শিশুদের জন্য "বর্ণ দিয়ে স্বর্ণ পড়া-অ, আ" প্রকাশিত হতে যাচ্ছে। এর পরেই প্রকাশিকত হবে "সংখ্যা দিয়ে গণিত শিখি-(০)", শিশুদের ইংরেজি বই "ইংলিশ গোল্ডেন লেটারস-এ, বি, সি" এবং "হেসে খেলে ছবি আঁকি (০ থেকে ৭ পর্যন্ত)" বই।