Category:#5 Best Seller inপশ্চিমবঙ্গের বই: খেলাধুলা
আজই শেষদিন! শেষ হচ্ছে বই ও পণ্যে ৭০% পর্যন্ত ছাড়! বছরের সেরা ডিল, রকমারি ক্লিয়ারেন্স সেল, ২০২৫
বইটি বিদেশি সাপ্লাইয়ারের নিকট থেকে সংগ্রহ করতে ৩০-৪০ দিন সময় লাগবে।
ফুটবল খেলতে হলে
(কিছু অংশ)
দেহের গঠন :—
ফুটবলারের কি রকম দেহ হওয়া উচিত ? অর্থাৎ রোগা ছিপছিপে, না পেশীবহুল বলিষ্ঠ। থলথলে চর্বিওলা ছেলেদের দ্বারা কি ফুটবল খেলা সম্ভব। এই সব সমস্যা নিয়ে আলোচনা করার আগে, দেহ বিজ্ঞানীরা এ ব্যাপারে কি বলেন সেইটাই প্রথমে দেখা যাক।
দেহ বিজ্ঞানীরা বলেন, যদিও মানুষের ‘বডি টাইপে' অর্থাৎ দেহ গঠনে অনেক রকমের শ্রেণী রয়েছে, তবু একে মোটামুটি তিনভাগে ভাগ করা যায়। এক্টোমর্ফ :
রোগা ছিপছিপে ধরনের। খেলায় শরীরে অল্প আঘাত লাগলে এদের ভীষণ চোট লাগে। এরা তীব্র গতিসম্পন্ন হয় বলে এবং শরীরের সংঘাতকে এড়িয়ে চলতে চায় বলে ফুটবলে উইং ফরোয়ার্ড হিসেবেই নাম করে।
মেসোমর্ফ :-
পেশীবহুল এবং সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হয় বলে এরা মোটামুটি আনন্দেই থাকে । এরা বেশী খেতেও পারে। তীব্রগতি এদের না থাকলেও উইং ফরোয়ার্ড ছাড়া ফুটবল খেলার প্রায় সকল জায়গাতেই এদের দিয়ে খেলান যায়। এদের সম্বন্ধে একটা ভয়ের কারণ এই যে, এরা কিছুদিন খেলাধুলো থেকে বিশ্রাম নিলেই এদের শরীরে চর্বি লাগতে শুরু করে। যা এটোমর্ফদের ক্ষেত্রে দেখা যায় না।
এনডোমর্ফ:
জন্ম থেকেই মোটা। বংশানুক্রমিক। চর্বির স্তর ভেদ করে শরীরে পেশীকে খুঁজেই পাওয়া যায় না। এদের দিয়ে ফুটবল খেলা এক কথায় অসম্ভব। তবে এদের স্বভাব সাধারণত হাসিখুশির হয় বলে, এরা ভাল ক্লাব কর্তৃপক্ষ হতে পারে। তবে এডোমর্ফের ভিতরও মেসোমর্ফ লুকিয়ে থাকতে পারে। এবং এ ব্যাপারে বিশেষজ্ঞ ছাড়া অন্যের পক্ষে বলা শক্ত। *
Report incorrect information