Category:পশ্চিমবঙ্গের বই: রহস্য ও গোয়েন্দা
আজই শেষদিন! শেষ হচ্ছে বই ও পণ্যে ৭০% পর্যন্ত ছাড়! বছরের সেরা ডিল, রকমারি ক্লিয়ারেন্স সেল, ২০২৫
বইটি বিদেশি সাপ্লাইয়ারের নিকট থেকে সংগ্রহ করতে ৩০-৪০ দিন সময় লাগবে।
ভারী ফুরফুরে একটা মেজাজ নিয়ে ঘুম ভাঙল টুপুরের। কাল সন্ধেবেলা সে এসেছে মিতিনমাসির বাড়ি। আজ রবিবার, আগামীকাল জন্মাষ্টমী, পরশু পনেরোই অগস্ট, বুধবার স্কুলের প্রতিষ্ঠাদিবস, এখন ক'দিন ছুটিই ছুটি। আর এইরকম মিনি ভেকেশানে মাসির বাড়ি ঘাঁটি গাড়ার মজাই আলাদা। অবিরাম আড্ডা, হইহই, এদিক-সেদিক বেড়ানো, বুমবুমের সঙ্গে খুনসুটি...! কী আনন্দে যে কাটে দিনগুলো। এর সঙ্গে মাসির কোনও কেস চললে তো কথাই নেই। বিপুল উৎসাহে টুপুর ছুটতে পারে তার পিছন-পিছন। উত্তেজনার আগুন পোহানোর সঙ্গে-সঙ্গে মস্তিষ্কে খানিক শান দিয়ে নেওয়াও যায়।
বিছানা ছাড়ার আগে টুপুর ছোট্ট একটা আড়মোড়া ভাঙল। সাড়ে সাতটা বাজে, বুমবুম এখনও অকাতরে ঘুমোচ্ছে। ভাইয়ের গালে আলতো টোকা দিয়ে পায়ে-পায়ে ঘরের বাইরে এল টুপুর।
লিভিংরুমে উঁকি মারতেই পার্থমেসোর প্রশ্নবাণ উড়ে এল, “অ্যাই মেয়ে, বৃত্রাসুরের আগের জন্মের নাম কী ছিল?... চার অক্ষর।”
টুপুর থতমত মুখে বলল, “কে বৃত্রাসুর?”
‘এক অসুর। যাকে মারার জন্য দধীচিমুনির পাঁজরার হাড় দিয়ে ইন্দ্রের বজ্র তৈরি হয়েছিল।”
“ও হ্যাঁ, জানি তো। কী যেন? কী যেন? চিত্রসেন ?”
“নো। চিত্রকেতু। এবার চশমার একটা প্রতিশব্দ বল দেখি? তিন অক্ষরের?”
Report incorrect information