Category:#4 Best Seller inপশ্চিমবঙ্গের বই: রান্নার বই
আজই শেষদিন! শেষ হচ্ছে বই ও পণ্যে ৭০% পর্যন্ত ছাড়! বছরের সেরা ডিল, রকমারি ক্লিয়ারেন্স সেল, ২০২৫
বইটি বিদেশি সাপ্লাইয়ারের নিকট থেকে সংগ্রহ করতে ৩০-৪০ দিন সময় লাগবে।
বিনা তেলে রান্না
মুখবন্ধ
বাঙালিদের মধ্যে স্বাস্থ্য-সচেতনা বেড়েছে তবু তেলের ঝোঁক বিশেষত সর্ষের তেলের ঝোঁক যায় কই। এখন অবশ্য অনেকেই বুঝেছেন অম্লরুগি হয়ে বেঁচে থাকায় এবং ঘন ঘন হজমের ওষুধ খাওয়ার মধ্যে কোনো সুখ নেই সেইজন্যে অনেকেই অল্প তেল খান, অনেকে আবার সেদ্ধ করা খাদ্য বস্তুর দিকে ঝুঁকেছেন। এই সব ভেবেই ‘বিনা তেলে রান্না' বইটি লেখা । এই বইটিতে শুধু বিনা তেলে রান্নার কথাই লেখা হয়নি—লো ক্যালরি ডায়েটের কথা লেখা হয়েছে—যাতে শরীরে বাড়তি চর্বি বা মেদ জমতে না পারে এবং শরীর স্লিম ও ঝরঝরে থাকে। সেইজন্যেই স্যুপ ইত্যাদিতে মাখন-তোলা বা স্কিমড্ মিল্ক ব্যবহার করতে বলা হয়েছে। কোথাও তেল ঘি বা মাখনের ব্যবহার নেই এই রেসিপিগুলোয় — শুধু বেকিং টিন ‘গ্রিজ’ করতে টিনে একটু মাখন লাগাতে বলা হয়েছে এইমাত্র।
বারোটি অধ্যায়ে বিভক্ত এই বইয়ে শতাধিক রান্নার পদ্ধতি বা রেসিপি লেখা হয়েছে। সমস্ত ডিনার বা লাঞ্চ এমন কি চায়ের সঙ্গে জলখাবারও এই বই-এ বর্ণিত পদ্ধতি অনুসরণ করে তৈরি করে নেওয়া যায়। বইটি শুরু হয়েছে ক্ষুধাবর্ধক বা অ্যাপেটাইজার কিম্বা পানীয় দিয়ে। তারপরে একে একে এসেছে স্যুপ, স্যালাড, ডিপ রায়তা, আচার চাটনি, ভাত, রুটি, তরি তরকারি ও ডাল, মাছ, মটন, চিকেন, ডিম, ডেজার্ট বা মিষ্টিপদ এবং সব শেষে চায়ের সঙ্গে টা।
এই বইটি পড়ে যদি কেউ রান্নাগুলো করে দেখেন, সফল হন এবং নিজে খেয়ে ও সকলকে খাইয়ে পরিতৃপ্ত হন তাহলেই আমাদের এই প্রচেষ্টা সার্থক হবে।
Report incorrect information