Category:পশ্চিমবঙ্গের বই: ধর্ম বিষয়ক
* স্টক আউট হওয়ার আগেই অর্ডার করুন
আজই শেষদিন! শেষ হচ্ছে বই ও পণ্যে ৭০% পর্যন্ত ছাড়! বছরের সেরা ডিল, রকমারি ক্লিয়ারেন্স সেল, ২০২৫
"বায়ু-রশ্মি-বিজ্ঞান" বইয়ের পিছনের কভারের লেখা:
ব্রহ্মতন্ত্র ঘরানার সাধক, যােগিশ্রেষ্ঠ প্রণবানন্দ পিতাজি মহারাজ তার গুরুদেব শ্রীশ্রী সচ্চিদানন্দ পরমহংসজির কাছ থেকে অর্জন করেছিলেন গুরুমুখী বিদ্যা। পিতাজি মহারাজ বিশ্বাস করতেন, শুধু নির্জনে, অরণ্যপর্বত কন্দরে সাধনাতেই সাধক চরম আনন্দ লাভ করেন না। তিনি আনন্দসাগরে ভাসেন মানুষের সেবায়, লােককল্যাণে নিজেকে নিয়ােজিত করে। ভারতীয় ঋষিদের হাজার হাজার বছরের গবেষণার ফসল যােগ ও তন্ত্রের একটি ধারা বায়ু-রশ্মি বিজ্ঞানকে গুরু পরম্পরায় আত্মস্থ করে, নিজের অনুসন্ধিৎসু, গবেষক মন দিয়ে তাকে আরও উন্নত করে স্বামী প্রণবানন্দ পিতাজি মহারাজ একে নিয়ে আসেন একটি সারণীর মধ্যে। শ্রীমৎ স্বামী প্রণবানন্দ পিতাজি মহারাজ স্থূল শরীরে বর্তমান থাকার সময়ই আন্তরিকভাবে কামনা করেছিলেন বায়ু-রশ্মি বিজ্ঞানের যাবতীয় তত্ত্ব-তথ্য সারণী’-র বাইরে আলাদা বই হিসেবে আসুক। তাতে কল্যাণ হবে সাধারণ জনের। নানা কারণে এই পরিকল্পনা তখন বাস্তব রূপ পায়নি। পিতাজি মহারাজ দেহ রাখার প্রায় তিন দশক পরে পরম শ্রদ্ধেয় বশিষ্ঠানন্দজি, ব্রহ্মানন্দজি, সচ্চিদানন্দ পরমহংসজি, প্রণবানন্দ পিতাজি মহারাজের যােগ্য উত্তরসূরী, ব্রহ্মতন্ত্র ঘরানার সাধক, বর্তমানে মাতৃকাশ্ৰম-প্রণব সংঘের আশ্রম পিতা, দেবী-শক্তি মাতাজিদের মানসপুত্র সন্ন্যাসী-সাহিত্যিক তারাপ্রণব ব্রহ্মচারী মানব সেবার জন্যে এই বায়ু-রশ্মি বিজ্ঞান বিষয়ক সারণী’টিকে গ্রন্থে রূপ দিলেন। সূর্যের আলাে, নিশ্বাস-প্রশ্বাসের নিয়ন্ত্রণ, রঙের ব্যবহার – তা দিয়েই নানা রােগমুক্তির কথা ভেবেছিলেন ব্রহ্মতন্ত্র ঘরানার সাধকরা। আমাদের দেশে সাধারণ মানুষের কল্যাণে এ বই অত্যন্ত প্রয়ােজনীয় হয়ে উঠবে। শুধু তাই নয়, বিদেশেও এর সমাদর হবে বলে আমাদের বিশ্বাস।
Report incorrect information