Category:অনুবাদ কবিতা
* স্টক আউট হওয়ার আগেই অর্ডার করুন
আজই শেষদিন! শেষ হচ্ছে বই ও পণ্যে ৭০% পর্যন্ত ছাড়! বছরের সেরা ডিল, রকমারি ক্লিয়ারেন্স সেল, ২০২৫
'অস্ট্রেলিয়া' নামটির অস্তিত্ব সেই সুদূর রোম সাম্রাজ্যের যুগ থেকে- লাতিন ভাষায় 'টেরা অস্ট্রালিস ইন্কনিটা' অর্থাৎ 'দক্ষিণের অজানা দেশ'। মধ্যযুগের ইওরোপে আঁকা পৃথিবীর ম্যাপেও অনেক সময় এই নামে একটা আখাম্বা, আঁকাবাঁকা দেশ বসানো থাকত, যদিও তার সবটাই কল্পনা। ১৬৩৮ সালে বাটাভিয়ায় (বর্তমান কালের জাকার্তা) এক ওলন্দাজ আমলা তাঁর রিপোর্টে 'ঔস্ট্রালিস্কে' নামে একটি বিশেষণ ব্যবহার করেন দক্ষিণের সদ্য-আবিষ্কৃত ভূমির বিষয়ে।
৩০ লক্ষ বর্গমাইলের এই বিশাল দেশটি একেবারে চিঁড়ে-চ্যাপ্টা (সর্বোচ্চ গিরিশিখরটি ৭০০০ ফুটের খানিকটা বেশি, হেঁটে-হেঁটে উঠে যাওয়া যায় তার মাথায়) এবং ন্যাড়া- উপকূলের ফিতের মতো খানিকটা সবুজ অংশ বাদ দিলে বাকিটা মরুভূমি। তার মানে এ নয় যে দিগন্তবিস্তৃত বালুকারাশি, মাঝে-মাঝে টলটলে জল আর খেজুর গাছের মরূদ্যান; এমনকি দুয়েকটা মরীচিকার পর্যন্ত দেখা মেলে না। সেখানে টুটিফাটা লাল মাটি আর কাঁটাঝোপ। লোকসংখ্যা মোটে দুই কোটি, অর্থাৎ প্রতিটি সাতভাই চম্পার জন্য এক বর্গমাইল জমি বরাদ্দ; একটি পারুল বোন থাকবেন পাশের বর্গমাইলে।
Report incorrect information