Category:রম্য সাহিত্য
আজই শেষদিন! শেষ হচ্ছে বই ও পণ্যে ৭০% পর্যন্ত ছাড়! বছরের সেরা ডিল, রকমারি ক্লিয়ারেন্স সেল, ২০২৫
ডমরুধর বলিলেন- "এই যে দুর্গোৎসবটি, এটি তোমরা সামান্য জ্ঞান করিও না। কিন্তু এখনকার বাবুদের সে বোধ নাই। বাবুরা এখন হাওয়াখোর হইয়াছেন। দেশে হাওয়া নাই, বিদেশে গমন করিয়া বাবুরা হাওয়া সেবন করেন, আর বাপ-পিতামহের পূজার দালান ছুঁচো-চামচিকাতে অপরিষ্কার করে।"
লম্বোদর বলিলেন- “সত্য কথা! সেকালে পূজার সময় লোকে বিদেশ হইতে বাড়ি আসিত। বন্ধুবান্ধবের সহিত মিলিত হইত। যাহার যেমন ক্ষমতা মায়ের পূজা করিত, গরিব-দুঃখীরা অন্তত একসরা খয়ে-মুড়কি ও দুইটা নারিকেল-নাড়ু পাইত।" শঙ্কর ঘোষ বলিলেন- "শুনিয়াছি যে, কলিকাতায় পূজা করা এক নূতন ব্যবসা হইয়াছে। একটি প্রতিমা খাড়া করিয়া বন্ধুবান্ধবদিগকে লোক নিমন্ত্রণ করে, পরে তাহাদের কান মলিয়া প্রণামি আদায় করে। পূজা করিয়া অনেকে দুই পয়সা উপার্জন করে।"
ডমরুধর বলিলেন- "তাহাতে আর দোষ কী? পূজার সময় আমি আমার আবাদের প্রজাগণকে নিমন্ত্রণ করি। ভক্তিভাবে মায়ের পাদপদ্মে তাহারা যদি কিছু প্রণামি প্রদান করে, তাহাতে আর আপত্তি কী? যাহা হউক,
Report incorrect information