Category:#3 Best Seller inবিদেশি ভাষার বই: ভাষা ও অভিধান
আজই শেষদিন! শেষ হচ্ছে বই ও পণ্যে ৭০% পর্যন্ত ছাড়! বছরের সেরা ডিল, রকমারি ক্লিয়ারেন্স সেল, ২০২৫
ইংরেজি-বাংলা অভিধান ধারায় নবতম এই অভিধানটি একটি বিশিষ্ট সংযোজন। এটি তৈরি করার সময়ে যুগোপযোগী ও বিষয়ানুযায়ী শব্দচয়ন ও বিন্যাস এবং অর্থবিন্যাসে আধুনিকতম অভিধান প্রণয়ন-শিল্পের কথা মাথায় রাখা হয়েছে। যেসব ছাত্রছাত্রীর মাতৃভাষা বাংলা বা যাদের শিক্ষার মাধ্যম বাংলা এবং যারা দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে ইংরেজি শিখছে, তারা ছাড়াও ইংরেজি ভাষার শিক্ষক, অনুবাদক এবং সাধারণ পাঠক এই অভিধানটি থেকে বিশেষ উপকৃত হবেন বলে আশা করা যায়।
এতে মূল শীর্ষশব্দ, উপশীর্ষশব্দ, মুলোদ্ভূত শব্দ, বহুসংখ্যক সমাসবদ্ধ শব্দ, প্রচুর বাগধারা ও প্রয়োগবিধির দৃষ্টান্ত আছে। ইংরেজি ভাষার নিজস্ব প্রচলিত শব্দ ছাড়াও ভারতীয় ভাষায় শিক্ষা ও জীবনের নানা ক্ষেত্র থেকে গৃহীত সাধারণ ও বিশেষ বেশ কিছু শব্দ এর মধ্যে স্থান পেয়েছে, যেমন কম্পিউটার-বিজ্ঞান, গণিত, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, বাণিজ্য, ভূবিদ্যা, অর্থনীতি ইত্যাদি। ব্যবহারকারীর দৈনন্দিন প্রয়োজনের প্রতি দৃষ্টি রেখেই এটি সংকলিত।
এই অভিধানটি একটি ইংরেজি-ইংরেজি-বাংলা অভিধান। এখানে প্রতিটি শীর্ষশব্দের প্রথমে ইংরেজিতে ও পরে বাংলায় অর্থ দেওয়া হয়েছে। এর প্রধান উদ্দেশ্য দুটি : (১) শব্দের মানে বোঝানো এবং (২) ইংরেজি ভাষার ব্যবহার পদ্ধতি সাধ্যমত শেখানো। প্রয়োজনে একাধিক বাক্যের সাহায্যে অর্থ বোঝানো হয়েছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সেটি আরও স্পষ্ট করার জন্য রেখাচিত্র এবং ছবির সাহায্য নেওয়া হয়েছে। আন্তর্জাতিক শব্দবিদ্যাসম্মত উচ্চারণচিহ্নের সঙ্গে সঙ্গে শব্দগুলির ব্যাকরণগত অবস্থান, বৈশিষ্ট্য এবং পদসম্বন্ধীয় তথ্যাদি দেওয়া হয়েছে। মূল শীর্ষশব্দগুলির সঙ্গে সম্পর্কিত অন্যান্য নানাবিধ শব্দের ব্যাখ্যা হালকা ধূসর প্রেক্ষাপটের উপর চৌখুপির মধ্যে দেওয়া হয়েছে এবং তাদের বিভিন্ন ধরনের ব্যবহার দেখানো হয়েছে। এছাড়াও শব্দের সঠিক প্রয়োগকৌশল ও ব্যবহার পদ্ধতি সম্বন্ধে সমস্ত অভিধান জুড়েই নানা টিপ্পনী ও মন্তব্য আছে। উপক্রমণিকা ও পরিশিষ্ট অংশে আলাদাভাবে ব্যাকরণ, উচ্চারণ, সংখ্যা প্রভৃতি বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা ছাড়াও প্রয়োজনীয় বিভিন্ন বিষয়ের কয়েকটি তালিকাও আছে। প্রায় পঞ্চাশ হাজারেরও বেশি শব্দ ও শব্দ-নির্দেশ আছে। যতদূর সম্ভব বাংলা ভাষার স্বাভাবিকতা বজায় রেখে কথ্য ও প্রচলিত বাংলা ব্যবহারের চেষ্টা করা হয়েছে। বাংলা বানানে এখনও সমতার অভাব। সেই কথা মনে রেখে বানানে, সাধ্যমত সমতাবিধানের ব্যাপারে পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমির বানানবিধি অনুসরণ করা হয়েছে। বাংলা লেখার রীতিতেও প্রয়োগগত সমতাবিধানের জন্য স্বরচিহ্নযুক্ত একক ব্যঞ্জন বা যুক্তব্যঞ্জনবর্ণের বিন্যাসে সেগুলিকে যথাসম্ভব একই চেহারায় নিয়ে আসার চেষ্টা করা হয়েছে (যেমন ও
Report incorrect information