আজই শেষদিন! শেষ হচ্ছে বই ও পণ্যে ৭০% পর্যন্ত ছাড়! বছরের সেরা ডিল, রকমারি ক্লিয়ারেন্স সেল, ২০২৫
“সময় হলো অতি গুরুত্ব কাজে তুমি লাগাও/উন্নতি করতে আজ থেকে হিসাব কষে যাও/ভালো কিছু পেতে চাও সময়কে দাও গুরুত্ব/জীবনের অংক কষে দেখো ফল হবে পুষ্ট” (কবিতা-আফসোস)
অথবা
‘জন্মটা নিদিষ্ট সময়ের মধ্যে হয়েছে কিন্তু/মৃত্যু কখন হবে একমাত্র আল্লাহ জানেন/পৃথিবীতে ভালো-মন্দ সকল কাজের হিসাব/আল্লাহ তাআলা তিনি আখিরাতে নিবেন।’ (কবিতা-পরিবর্তন হও)
কবি ও সাংবাদিক জাহাঙ্গীর আলম তার ‘কবির আর্তনাদ’ নামক একক কাব্যগ্রন্থ এরকম অসংখ্য চরণের সন্নিবেশ ঘটিয়েছেন।
কবি জাহাঙ্গীর আলমের বইয়ের নামটাই আমাদের কবিজীবনের বেদনাকে বুঝতে সহযোগিতা করে। কবিরা তার চারপাশে ঘটে যাওয়া বিষয়গুলোর সমাধান যখন করতে পারে না তখন তার অন্তরের নিভৃত কোণে যে ক্ষত ও বেদনায় সৃষ্টি হয় সেই বেদনাই এ গ্রন্থের মূল উপজীব্য। তার লেখায় মানবতা, প্রেম-দ্রোহ, জীবনের প্রতি বিদ্বেষ, স্রষ্টার প্রতি একাগ্রতা, মায়ের প্রতি ভালোবাসা, শিক্ষকের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ, সমাজ সংস্কার লক্ষ্যণীয়।
কবিরা সমাজের কথা বলে, মানুষের কথা বলে, সমাজে ঘটে যাওয়া নানান বিষয়গুলো তাঁরা কলমের মাধ্যমে তুলে আনার চেষ্টা করে। এক্ষেত্রে কবি জাহাঙ্গীর আলমও তার ব্যতিক্রম নন। তাঁর ক্ষুরধার লেখনি আমাদের সেই চিত্রই অবলোকন করিয়ে দেয়। অত্যন্ত সহজ-সরল ভাষায় তিনি তার কবিতাগুলো রচনা করেছেন। যা পাঠকের হৃদয়কে সহজেই ছুঁয়ে যাবে। আশা করি কাব্যগ্রন্থটি পাঠকের কাছে ভালো লাগবে। কবির জন্য শুভকামনা রইল।ং
Report incorrect information