Category:প্রসেসিং
আজই শেষদিন! শেষ হচ্ছে বই ও পণ্যে ৭০% পর্যন্ত ছাড়! বছরের সেরা ডিল, রকমারি ক্লিয়ারেন্স সেল, ২০২৫
আল্লাহ তাআলা মানবজাতির কল্যাণ ও হিদায়াতের জন্য হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নবী ও রাসুল হিসেবে প্রেরণ করেছেন।
উম্মতের দায়িত্ব হলো তাঁর জীবন পড়া, তাঁর আদর্শ বোঝা এবং তাঁর অনুসরণে সচেষ্ট হওয়া। একইসঙ্গে অন্যদেরও নববী নির্দেশনার আলোয় জীবন গড়তে উদ্বুদ্ধ করা। সমাজকে সঠিক পথে পরিচালিত করতে হলে প্রয়োজন সর্বাত্মক দাওয়াত, ঘর-বাহিরকে পরিচ্ছন্ন ও পবিত্র করে তোলা, যাতে জীবন পূর্ণরূপে পবিত্র পরিবেশে অতিক্রান্ত হয়। এ কারণে নবুয়তের যুগের পরিবেশ অধ্যয়ন ও অনুধাবন করা বিশেষ জরুরি।
নবীজির জীবনের একটি দিক হলো জলওয়া-অর্থাৎ প্রকাশ্য জীবন। এটি
সাহাবায়ে কিরাম রা. সকলের চোখের সামনে ছিল। সে জীবন সহজেই পড়া, শোনা এবং তার আলোকে নিজেকে গড়ে তোলা সম্ভব। আরেকটি দিক হলো খলওয়াত-অর্থাৎ ঘরের অন্তরঙ্গ জীবন। এখানে সাধারণ মানুষের প্রবেশাধিকার ছিল না; কেবল নবীজির পবিত্র স্ত্রীগণ, উম্মাহাতুল মুমিনিন রা.-ই আমাদের জানিয়েছেন, গৃহের ভেতরে তাঁর ইবাদত, স্ত্রীদের সঙ্গে তাঁর আচরণ এবং পারিবারিক জীবন কেমন ছিল।
তেমনি উম্মতের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ নারীসমাজ। তারা কারও মা, কারও কন্যা, কারও স্ত্রী বা বোন। সমাজগঠনে তাদের ভূমিকা অনস্বীকার্য; তাদের ছাড়া সমাজ অসম্পূর্ণ। কিন্তু প্রশ্ন হলো, পুরুষেরা যদি নবীজির জীবন থেকে শিক্ষা নেয়, নারীরা কীভাবে জীবনযাপন করবে? এজন্য জরুরি, তারা যেন উম্মাহাতুল মুমিনিন রা.-দের জীবন থেকে শিক্ষা নেয়। কারণ তাঁদের জীবনই হলো নারীদের জন্য আদর্শ ও পথনির্দেশনা।
Report incorrect information