আল্লাহ তাহালার পক্ষ থেকে বান্দার ওপর প্রথন ফরজ ও প্রধান হক হলো, ঈমান আন ও তার্কীয় পরিশুদ্ধ করা। তাই ইসলামের প্রথম ও প্রধান ভিয়ি হলো ঈমান-আকীদা। হ'ব ওপর নির্ভর করে নামাজ-রেখাসহ সকল আমলের গ্রহণযোগত এবং প্রতিলন পাওযার আশা-আকারফা। বিশদ জলন সাঁড়ানোর জন্য সেনন ফাউন্ডেশন আবশ্যক, তেমনই নেক আমল কবুল হওয়ার জন্য ঈমান অপরিহার্য।
ঈমান আকীদার দৃষ্টান্ত হলো ১, ২ সংখ্যার মতো, অর আমল হলো শূন্যের মতে। নলি ১. ২ সংখ্যা ছাড়া হস্তারো শূন্য লেখা হয়, তাহলে দুনিয়াতে এব কোনো মূল্য নেই। অনুরুপ সঠিক ও বিশুভ ঈমান-আকীদা পোষণ না করে যদি হাজারো আমল করা হয়, তাহলে আখিবাতে এর কোনো মূল্য নেই। এ জন্য বিভিন্ন অব'তে আমলের গ্রহণযোগ্যতা ও প্রতিসাচার জন্য ঈমানকে পর্বশর্ত বলা হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, 'পুরুষ ও নারীর মধ্যে যে কেউ নেক আমল করবে, হদি সে ঈমানদার হয়, তাহলে আমি অবশ্যই তাকে পবিত্র স্ত্রীবন দান করব এবং তাদেরকে তাদের উৎকৃষ্ট কর্ম অনুযায়ী অবশই প্রতিদান প্রদান করব"
এ আয়াতসহ আরও অনেক অয়াত থেকে সুস্পষ্ট হয়, নেক আমলের পূর্বশর্ত হলো ঈমান। তাই নিম্নোক্ত হাদীদেও সুস্পষ্ট করে বলা হয়েছে, নামাজ ইত্যাদি আমলের পূর্বে প্রথম ও প্রধান কাজ হলো ঈদান 'মা ও আকীদা ঠিক করা।
নবী সাঙ্কাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মুআষ রাখি-কে ইয়ামান অভিমুখে প্রেরণকালে বলেন, সেখানের অধিবাসীদের "আল্লাহ ব্যতীত কোনো ইলাহ নেই এবং মুহাম্মাদ সাল্লাহু আলাইহি অ্যাসল্লাম আল্লাহর রাসূল"-এ কথার সাম্প্রদানের দাওয়াত দেবে। যদি তারা এ কথা মেনে নেয়, তাহলে তাদের জানিয়ে দেবে যে, আল্লাহ তাদের ওপর দিন ও রাতে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করেছেন।" আরেক বর্ণনায় এসেছে, তাদের প্রতি তোমার প্রথম দাওয়াত চবে, তারা যেন তাওহীদ বা আল্লাহর একত্ববানকে স্বীকার করে নেয়।"
"স্থা নঙ্গ, (১৬৪। ২৬ আরও দেখুন, সুরা নিসা, (৫১২৪
"সইহ বৃন্ধরী, ছষ্টীস নং ১৩৯০, সহীহ মুসলিম, হলিস না ১৯