সময়ের অন্যতম প্রস্কি ইতিহাসবিদ লেখক গবেষক মাওলানা ইসমাইল রেহান হাফি, মাওলানা ইসমাইল রেহান হাফি, জন্মেছেন করাচিতে। কিন্তু রক্তের সম্পর্ক তার পাঞ্জাবে। অটক জেলার বুরহান এলাকার নিকটবর্তী খালেকদাদ গ্রামেই তার পূর্বপুরুষদের স্থায়ী নিবাস। তার পিতার নাম আব্দুল আজিজ। পিতার কর্মস্থলের সুবাদে স্বপরিবার থাকতেন করাচিতে। ১৯৭১ সনের ফেব্রুয়ারির এক তারিখে তার জনু।
সদ্য ভূমিষ্ট শিশুর নাম রাখা হয় মুহাম্মদ ইসমাইল। লেখালেখির সময় পুরো নাম মুহাম্মদ ইসমাইল রেহান ব্যবহার করেন। করাচির পুরনো গোলিমার এলাকায় তিনি বড় হয়েছেন। পারিবারিকভাবে একটি সাধারণ টনি পরিবেশে তিনি বেড়ে ওঠেন মায়ের কাছে দীনিয়াত বিষয়ে
পড়াশোনার পাশাপাশি স্থানীয় স্কুলে ফরমাল এডুকেশন গ্রহণ করেন। মেধাবী ছাত্র মুহাম্মদ ইসমাইল বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ১৯৮৬ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন এরপর হঠাৎ জীবনে একটি আচমকা মোড় এসে যায় ফরমাল এজুকেশন থেকে দীনি শিক্ষায় ধাবিত হন। ভর্তি হন দারুল উলুম করাচিতে। হিফজ দিয়ে শুরু হয় ইলমের সফর। কঠোর পরিশ্রম করে তিন বছরে হিফজ শেষ করেন এই সময়ে নিয়মিত শাইখুল ইসলামের ইসলাহি মজলিগুলোতে বসতেন। ব্যক্তিগতভাবে সবচেয়ে বেশি প্রস্তাবিত তিনি শায়দুল ইসলামের ধারাই হয়েছেন। হিফজুল কুরআনের পর দরসে নিজামিতে ভর্তি হয়ে যান। বাহাদুরাবাদ এলাকায় অবস্থিত জামিয়া মাহাদুল খদিল আল ইসলামি থেকে ধারাবাহিক পড়াশোনার মাধ্যমে ১৯৯৬ সালে তাকমিল (দাওরায়ে হাদিস) শেষ করেন। সময়ের বিখ্যাত মুহাক্কিক গবেষক আল্লামা আবদুর রশিদ নুমানি রহ. এর শিষ্যত্ব অর্জনেরও সৌভাগ্য হয় তার।
নাম মুহাম্মদ ইসমাইল। ‘ইসমাইল রেহান’ তার কলমি নাম। হাফেজ, মাওলানা। জন্মেছেন করাচীতে। পহেলা ফেব্রুয়ারি, ১৯৭১। বাবা আব্দুল আজিজ। তার পূর্বপুরুষরা দেশভাগের সময় ইসলামি দেশে বসবাসের জন্য পশ্চিমবঙ্গ থেকে পাকিস্তানে হিজরত করেন। করাচীর পুরনো গোলিমার এলাকায় বড় হয়েছেন। মায়ের কাছে দ্বীনিয়াত বিষয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি স্থানীয় স্কুলে ফরমাল এডুকেশন গ্রহন করেন। ১৯৮৬ সালে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। এরপর ভর্তি হন দারুল উলুম করাচীতে। বাহাদুরাবাদের জামেয়া মা’হাদুল খলীল আল ইসলামী থেকে ১৯৯৫ সালে তাকমীল সমাপন করেন। এর মাঝে আল্লামা আবদুর রশীদ নু’মানীর শিষ্যত্ব অর্জন করেন। তারপর ২০০৬ সালে করাচী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞান নিয়ে বি.এ (সম্মান) এবং ২০১০ সালে করাচীর উর্দু বিশ্ববিদ্যালয় (FUUAST) থেকে মাস্টার্স ডিগ্রি সমাপ্ত করেন। দীর্ঘ দুই দশক ধরে শিক্ষকতা করে আসছেন। ‘যরবে মুমিন’ ও ‘রোজনামা ইসলাম’ পত্রিকায় কলাম লিখে বিখ্যাত হয়েছেন। ২০০৬ সাল থেকে ২০০৯ পর্যন্ত মাসিক সুলূক ও ইহসান পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক ছিলেন। শিশুদের জন্য প্রকাশিত একটি পত্রিকা ‘বাচ্চোঁ কা ইসলাম’ ও নারীদের নিয়ে প্রকাশিত ‘খাওয়াতিন কা ইসলাম’ পত্রিকার সম্পাদনা র সঙ্গেও জড়িত ছিলেন।