Category:জীবনদর্শন
আজই শেষদিন! শেষ হচ্ছে বই ও পণ্যে ৭০% পর্যন্ত ছাড়! বছরের সেরা ডিল, রকমারি ক্লিয়ারেন্স সেল, ২০২৫
বারট্র্যান্ড রাসেলের ‘দ্য কনকয়েস্ট অব হ্যাপিনে’ অবলম্বনে রচিত ‘সুখ’
আমরা গভীর বিস্ময়ে অভিভূত হয়েছি, বিশ্বনন্দিত গুণীচিন্তাবিদ সাহিত্যিক, দার্শনিক এবং ১৯৫০ সালে সাহিত্যতত্ত্বে নোবেল বিজয়ী বারট্র্যান্ড রাসেল (Bertrand Russell : 18 May 1872- 20 February 1970) প্রায় শতবর্ষী একজন মনীষীর জীবনদর্শনের আলোকিত প্রজ্ঞায় তিনি মোতাহের হোসেন চৌধুরী মূলত আমাদের শিক্ষা সংস্কৃতি সভ্যতা ইত্যাদি বিষয়ে পাণ্ডিত্যপূর্ণ চিন্তা-ভাবনার দ্বারা আমাদের জীবনে নতুন মাত্রা যুক্ত করেছেন। সেসঙ্গে তিনি অত্যন্ত আপেক্ষিক বিষয় ‘সুখ’ অন্তর্জগত বিষয়ক ভাবনায় কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছেন। তিনি বারট্র্যান্ড রাসেলের প্রতি ছিলেন গভীর শ্রদ্ধাশীল।
বারট্র্যান্ড রাসেলের প্রতি তাঁর আন্তরিক শ্রদ্ধা ও অশেষ সম্মান জানানোর মূলে ছিল বারট্র্যান্ড রাসেল নানা বৈচিত্র্যপূর্ণ জীবনে অধিকারী, বিশ্লেষণী দর্শনের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা নৈতিকবিজ্ঞানী, যুক্তিবিদ, ইতিহাসবেত্তা, সমাজবিশ্লেষক, অহিংসবাদী, নিখাঁদ ও সাহসী সমালোচক এবং একজন যুদ্ধবিরোধী ও সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব। তিনি মাত্র দু’বছর বয়সে মা-বাবাকে হারান এবং মাতামহের কাছে তিনি লালিত-পালিত হন। তাঁর কঠিন, কষ্ট, যন্ত্রণাবিদ্ধ দুঃখময় সংগ্রামী জীবন সর্বদাই সুখ ও শান্তির পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করেছে।
তাঁর অহিংসদ সুনীতি, আদর্শ ও সততার প্রশ্নের বলিষ্ঠ ও আপসহীন থাকার কারণে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ বৃটিশ সরকার তাঁকে জেল-বন্দী করেন। তিনি বিগত বিংশ শতাব্দীতে বিশ্বে একজন শ্রেষ্ঠ চিন্তানায়ক হিসেবে পরিচিত লাভ করেন।
Report incorrect information