Category:কলকাতা পুস্তকমেলা ২০২৫
আজই শেষদিন! শেষ হচ্ছে বই ও পণ্যে ৭০% পর্যন্ত ছাড়! বছরের সেরা ডিল, রকমারি ক্লিয়ারেন্স সেল, ২০২৫
বইটি বিদেশি সাপ্লাইয়ারের নিকট থেকে সংগ্রহ করতে ৩০-৪০ দিন সময় লাগবে।
বিশ্বব্যাপী এক অজানা বিপর্যয়ের আকস্মিক আঘাতে প্রায় গোটা বিশ্ব পরিণত হয়েছে এক মৃত্যুভুমিতে! মানুষ পরিণত হচ্ছে মৃত্যুহীন নরখাদক দানবে! কলকাতাও মুক্তি পায়নি এই দানবিক সংক্রমণ থেকে। ডেপুটি কমিশনার সম্রাট মুখার্জি ও তার পরিবার নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে এক মিলিটারি অফিসারের পথনির্দেশে এসে হাজির হয় কলকাতা থেকে অনেক দূরে– চৌধুরি-ভবনে। চৌধুরি-ভবনের মালিক বিশ্বম্ভর রায়চৌধুরি আশ্রয় দেন সম্রাট ও তার পরিবারকে। চৌধুরি-ভবনে আসার পর সম্রাট ও তার পরিবারের একে একে আলাপ হয় ‘কর্তামশাই’ বিশ্বম্ভর রায়চৌধুরি, তাঁর বিশ্বস্ত সঙ্গী গফুর, আরও দুই শরণার্থী নোয়াদহ গ্রামের বাসিন্দা চঞ্চল চাকলাদার ও তার ঠাম্মা শশীবালা দেবীর সঙ্গে। জিরো ডে-তে ভূমিষ্ঠ সম্রাটের সন্তানের নামকরণও করেন শশীবালা দেবী। ইতিমধ্যে চৌধুরি-ভবনকে দানবদের আক্রমণ থেকে সুরক্ষিত করার কাজে লেগে পড়ে সম্রাট। পার্শ্ববর্তী আমবাগানে গফুর ও চঞ্চলকে নিয়ে সম্রাটের দানব-নিধন অভিযানও সফল হয়। কিন্তু তারপরেই ঘটে যায় এক অপ্রত্যাশিত ঘটনা! শশীবালা দেবীর মৃত্যুর পর সম্রাট বুঝতে পারে, কেউ মারা গেলেই পরিণত হচ্ছে এক বিভীষিকাময় দানবে! জিরো ডে-তে পৃথিবীর সর্বত্র মৃতদেহরা একইসঙ্গে জেগে উঠেছে এবং সেই একই মুহূর্তে ছড়িয়েছে এই ভয়ংকর ইনফেকশন। শশীবালা দেবীর মৃত্যুর পরেই চৌধুরি-ভবনের থেকে কিছু দূরে অবস্থিত এক গোরস্তান থেকে জেগে ওঠে কয়েকশো মৃতদেহ। তারা এগিয়ে আসতে থাকে চৌধুরি-ভবনের দিকে! আর তারপর…
Report incorrect information