তিয়ানা ও ফারাজ, সায়েন্টিস্ট দম্পতি আবিস্কার করে কসমিক নেটওয়ার্ক নামে এক নেটওয়ার্ক যার মাধ্যমে কানেকটেড থাকা সম্ভব সকল সৃষ্টির সাথে। কিন্তু সায়েন্স অথরিটি এই যুগান্তকারী আবিষ্কারকে স্বীকৃতি দেয়না। বন্দী করে ফারাজকে। এদিকে জেনেটিক ইনিজনিয়ারিংপড়ুয়া তিয়ানা গোপনে নিজের ক্লোন তৈরী করে। সেই সাথে প্যাথোজেন ছড়িয়ে দেয় সারা পৃথিবীতে। সময় এগিয়ে চলে। একসময় মানুষ এই ক্লোনের মাঝে বসবাস করতে শুরু করে। ক্লোনের মস্তিষ্কে স্মৃতি আকারে বিরাজ করে মানুষ, চলমান দুনিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে নিজেদের মতো করে দুনিয়াটা তৈরী করে নেয় বিভিন্ন লেভেলে স্মৃতির জগতে। এক এক লেভেলে মানবীয় গুনাবলীর বিকাশ ঘটিয়ে পরবর্তী ধাপগুলোতে পৌঁছায়। সেই সাথে পরী, মোখা, ফ্লায়ার, ইউনিকর্ণের, আসলান বিভিন্ন ক্যারেকটারের সমন্বয়ে গড়ে ওঠা এই কাল্পনিক জগতে ধাপে ধাপে বিকাশ ঘটে মানুষের।

একসময় এই ক্লোনগুলোর একটি চলে যায় বিপথগামী

বিদ্রোহী কিছু ক্লোনের হাতে। তারা এই লেভেল গুলোর গ্রাউন্ড লেভেলে থাকা কিছু ক্যারেক্টারের গতিবিধি নজরে রেখে কসমিক নেটওয়ার্কটিকে পুনর্জাগরণের চেষ্টা করতে থাকে।