তোয়াংপায়োলেউই পোস্ট অফিস, মিয়ানমার।

অয়েল মাইন থেকে বিধ্বস্ত অবস্থায় এক চীনা অফিসার ছুটে এলেন জরাজীর্ণ পোস্ট অফিসের ভেতর। দরজা বন্ধ করতে বলে জবুথবু হয়ে কোনায় বসে জানালা দিয়ে তাকালেন। অবিশ্বাস্য দ্রুতদ্রুত গতিতে ভয়ংকর জন্তু দৌড়ে যাচ্ছে। পোস্ট অফিসের পিয়ন দরজা বন্ধ করে দেখলেন আরো একটি, একই রকম কিন্তু অনেক বড় এরকম ভয়ংকর জন্তু দৌড়ে যাচ্ছে সেদিকে; যেদিকে আগের জন্তুটি চলে যাচ্ছে।

এদিকে বাংলাদেশে হুট করে কয়েকটি চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটে গেল। গায়ের ভেতর অসম্ভব অদম্য শক্তি যা কখনো আগে দেখা যায়নি মানুষের উত্থান শুরু হতে লাগলো। কেউ অসম্ভব, অবিশ্বাস্য গতিতে দৌড়ায় অত্যন্ত নিয়ে আকাশে উড়ে যায়, এমন শক্তিমত্তা প্রদর্শন করছে।

ডিজিএফআই এর অমূলক ধারণা নাও হতে পারে- তবে মিয়ানমারের দুরভিসন্ধি এটাও হতে পারে সাধারণ রোহিঙ্গা শরণার্থীদের কে ভয় দেখিয়ে দেশের ওপাশে পাঠানো হবে এই জন্তুদের দিয়ে ভয় দেখিয়ে।

তড়িঘড়ি করে শুরু হলো সেই অসম্ভব কাজ- অতিমানবীয় শক্তির মানুষগুলোকে একত্র করা। শেষ পর্যন্ত কি হতে পারে?

প্রিয় পাঠক, অবিশ্বাস্য এক শ্বাসরুদ্ধকর রোমাঞ্চকর অভিযানে "বাংলাদেশের অতিমানবেরা" সুপারহিরো ইউনিভার্স এর দ্বিতীয় পৃথিবীর কাহিনী পড়ুন—দ্য মিয়ানমার পোস্টে।