Category:বয়স যখন ১২-১৭: সায়েন্স ফিকশন
আজই শেষদিন! শেষ হচ্ছে বই ও পণ্যে ৭০% পর্যন্ত ছাড়! বছরের সেরা ডিল, রকমারি ক্লিয়ারেন্স সেল, ২০২৫
বুড়ো বিজ্ঞানীআর অমিতদের মাঝে এখন একটা কাচের দেয়াল। অথচ বুড়োর কথা ওরা স্পষ্ট শুনতে পেল। আর অবাক হলো এটা দেখে যে বুড়োর গলার স্বরে আগের সেই স্নেহ মাখানো মিষ্টি ভাবটা আর নেই। তার বদলে কেমন কঠিন এক ধাতব গলা কথা বলছে যেন।
বুড়ো বললেন, ‘বাচ্চারা! তোমরা কি জানো এখন তোমরা কোথায় বসে আছ? যেটাকে তোমরা গাড়ি মনে করে উঠে বসেছ এটা কোনো সাধারণ গাড়ি না। বাইরে থেকে এটাকে গাড়ি মনে হলেও এটা আসলে একটা টাইম মেশিন। তোমরা কি টাইম মেশিনের গল্প শুনেছ কোনোদিন? এটা কোনো গল্পের টাইম মেশিন না।এটা সত্যিকারের টাইম মেশিন।’
অমিতরা বিস্ফারিতচোখে বুড়োর দিকে তাকাল।টাইম মেশিন!
বুড়ো চশমার উপর দিয়ে গোল গোল চোখ বের করে বললেন, ‘একটু পরেই আমরা এই ত্রিমাত্রিকবিশ্ব ছেড়ে অন্য একটা জগতে প্রবেশ করব। একটা চতুর্মাত্রিক অদৃশ্য জগতে।পৃথিবীর মানুষের সাধ্য নেই জগৎটাকে খুঁজে বের করে। হা হা হা।’ খনখনে গলায় বুড়ো হাসলেন।
বুড়োর হাসিটা খুব কুৎসিত শোনাল ওদের কাছে। অমিতরা এই প্রথম বুঝল ওরা একটা ট্র্যাপেপড়েছে। ভয়ানক একটা ট্র্যাপে!
Report incorrect information