Category:বইমেলা ২০২৫
আজই শেষদিন! শেষ হচ্ছে বই ও পণ্যে ৭০% পর্যন্ত ছাড়! বছরের সেরা ডিল, রকমারি ক্লিয়ারেন্স সেল, ২০২৫
পৃথিবী, মহাবিশ্ব থেকে আমাদের শরীরের জৈবিক ক্রিয়া- সবই চলে ঘড়ি ধরে, সময় মেনে। কিন্তু সময় আসলে কী? তার ব্যাখ্যা বিজ্ঞানও ঠিকঠাক দিতে পারেনি আজ পর্যন্ত। অবশ্য প্রশ্নের শুরুটা হয়েছিল গ্রিক যুগেই। বড়ো দার্শনিকেরা প্রশ্নটার উত্তর দিয়েছিলেন নিজেদের মতো করেই। তাতে ব্যাখ্যা-যুক্তি ছিল, তর্ক ছিল- ছিল না বিজ্ঞান। এভাবেই মধ্যযুগ পর্যন্ত চলেছিল সময়রহস্য সমাধানের চেষ্টা। দার্শনিকদের সঙ্গে ধর্মতত্ত্ববিদেরাও যোগ দেন সময়রহস্যের চুলচেরা বিশ্লেষণে, তবুও সময়ের স্বরূপ ঠিকঠাক কাঠামোবদ্ধ করা যায়নি। সপ্তদশ শতাব্দীতে এসে নিউটন ও লিবনিজের মতো বিজ্ঞানীরা সময়ের ব্যাখ্যা দিতে চেয়েছেন বিজ্ঞানের কাঠামোর ভেতর থেকেই। কিন্তু সময়কে আর দশটা প্রাকৃতিক সূত্রের মতো পদার্থবিজ্ঞানের ভাষায় ব্যাখ্যা করতে পারেননি তাঁরা। শেষমেশ বিংশ শতাব্দীর শুরুতেই আলবার্ট আইনস্টাইন সময়ের স্বরূপ উন্মোচন করেন গণিত ও বিজ্ঞানের সুরে। সেই সুর পরবর্তী সময়ে আরও পোক্ত হয়। নিউটনীয় বলবিদ্যা, আপেক্ষিকতা, কোয়ান্টাম বলবিদ্যা হয়ে সময়ের ব্যাখ্যায় মজেছে হালের স্ট্রিং থিওরিও। সময়ের দার্শনিক ও বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যার সাত-সতেরো নিয়েই রচিত হয়েছে হোয়াট ইজ টাইম।
Report incorrect information