Category:নানাদেশ ও ভ্রমণ
* স্টক আউট হওয়ার আগেই অর্ডার করুন
রত্নপুরা বা সিংহল দেখবো এ আমাদের বহুদিনের বাসনা। মাঝে করোনায় বিপর্যস্ত হলো জনজীবন, থমকে গেল পুরো পৃথিবী। এই কোভিডকালীন সময় পার হতেই শুরু শ্রীলংকায় শুরু হলো বিক্ষোভ আন্দোলন। ২২ সালে ঘটে গেল গণঅভ্যুথথান। আবারও অপেক্ষা। ২৩ সালে যখন শ্রীলংকা কিছুটা স্থিতিশীল হয়েছে তখন আমরা আবারও নতুন করে পরিকল্পনা করলাম যাবার। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে অবশেষে সফল হলাম।
সমুদ্র, পাহাড়, ইতিহাস, ঐতিহ্য, শিক্ষা, কৃষ্টি, সভ্যতা- এ সব মিলেই কিন্তু শ্রীলংকা। এতো সমৃদ্ধ এক জনপদ যে কোন দ্বীপ রাষ্ট্রের বুকে উদ্ভব হতে পারে তা শ্রীলংকাকে না দেখলে বোঝা সম্ভব নয়। স্বল্প সময়ে দেখা বলে লেখাটা স্বল্প পরিসরেই হয়েছিল। কিন্তু সম্প্রতি ২৪ শের সেপ্টেম্বরের শেষে শ্রীলংকায় সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। নতুন সরকার শপথ নিয়েছে এবং পরিবর্তিত হয়েছে পরিস্থিতি। তাই নতুন করে পর্যবেক্ষণ করে লেখাটা শেষ করলাম। একটা দেশের সবচেয়ে বড় নিয়ামক হচ্ছে রাজনীতি। শ্রীলংকার মতো দেশে রাজনীতি ও ইতিহাস ব্যাতিরেকে সব কিছুই অধরা থেকে যায়। শ্রীলংকা নিয়ে লেখার জন্য বহু উপকরণ থাকলেও আমার স্বল্প পরিসরে আমি যতটুকু পর্যবেক্ষণ করতে পেরেছি ততটুকুই লিখলাম।
বইটির নাম দিয়েছে আমার বড় কন্যা আর্শিয়া আনান, “মহাসাগরের বুকে সবুজ অশ্রু”। কেন এই নাম তা বিবেচনার ভার রইল পাঠকের উপর। সার্বিক তত্বাবধানে ছিল আমার ছোট কন্যা সানাবেল সোরিয়া। আর আছে এরিয়েল লেখার সময় রণে ভঙ্গ দিতে যিনি খুবই সিদ্ধহস্ত।
Report incorrect information