অজন্তার গুহাচিত্র দেখতে গিয়ে অভিজিতের সঙ্গে হঠাৎ দেখা মৈত্রেয়ীর। সঙ্গে ছিল ওর স্বামী দিব্যেন্দু। সেই বয়ঃসন্ধি থেকে ছিল অভিজিৎ-মৈত্রেয়ীর সম্পর্ক। কিন্তু মৈত্রেয়ীর মা জোর করে দিব্যেন্দুর সঙ্গে মেয়ের বিয়ে দেন। সেই থেকে দু'জনের ছাড়াছাড়ি। এর পর মহুয়ার সঙ্গে অভিজিতের বিয়ে হয়। সেই বিয়ে ভেঙে যায়। এত বছর বাদে অজন্তায় ঘুরতে ঘুরতে অভিজিৎ আবার মৈত্রেয়ীর প্রেমে পড়ে। সাড়া দেয় মৈত্রেয়ীও। কিন্তু অভিজিৎ ভাবতে পারেনি, সেই পুরোনো সম্পর্কের সূত্র ধরে একজন কোন কুটিল পরিকল্পনা সন্তর্পণে বুনে চলেছে। কী রয়েছে এই ভালোবাসার আড়ালে? অজন্তা- ইলোরার পটভূমিতে লেখা সিজার বাগচীর উপন্যাসের পরতে পরতে রয়েছে সেই চমক। যা শেষ পর্যন্ত টেনে নিয়ে যাবে পাঠককে