আজই শেষদিন! শেষ হচ্ছে বই ও পণ্যে ৭০% পর্যন্ত ছাড়! বছরের সেরা ডিল, রকমারি ক্লিয়ারেন্স সেল, ২০২৫
বইটি বিদেশি সাপ্লাইয়ারের নিকট থেকে সংগ্রহ করতে ৩০-৪০ দিন সময় লাগবে।
উপন্যাসের প্রধান চরিত্র সুদীপ্ত চট্টোপাধ্যায় অধ্যাপক, বাম আদর্শে দীক্ষিত। লেখক হিসেবে ইদানীং বেশ নাম হয়েছে তাঁর। কলেজের পরিবেশ তাঁর অনুকূলে নয়, সেখানে এখন ডানপন্থীদের প্রভাব। কলিগদের মধ্যে একজনই বন্ধু, স্পষ্টভাষী অল্পবয়েসি রত্নাবলী। সুদীপ্ত-অদিতির একমাত্র সন্তান আলেখ্য বিদেশে পিএইচডি-রত। পুত্রের জন্য পাত্রী খুঁজছে দম্পতি। অদিতির সোশ্যাল অ্যাকাউন্টে আসে অচেনা একটি অল্পবয়েসি মেয়ের ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট। মেয়ে লহমাকে বেলা বলেছে রিকোয়েস্টটা পাঠাতে। বেলা সুদীপ্তদাকে ভালবাসত। পাড়া বা দু’বাড়ির সকলেই জানত ওদের বিয়ে হবে। ‘ভালবাসি’ কথাটা মুখ ফুটে কখনও বলা হয়নি। সেই অছিলায় সুদীপ্ত বেলাকে এড়িয়ে গিয়ে বিয়ে করে ভাগ্যতাড়িত অদিতিকে। পরোপকারের প্রবণতা সুদীপ্তদার স্বভাবজাত। তা বলে সেটা বেলার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ! সুদীপ্তদার বাড়ির বউ হওয়ার অপূর্ণ সাধ মেটাতে বেলা চায় তার মেয়ের সঙ্গে আলেখ্যর বিয়ে হোক। এই সম্বন্ধে আপত্তি ছিল না সুদীপ্ত-অদিতির। ছুটিতে আলেখ্য এল দেশে। আলাপ হল লহমার সঙ্গে। একে অপরকে পছন্দও করল। কিন্তু কোনও এক অজ্ঞাত কারণে লহমা রাজি হল না বিয়েতে। আলেখ্য এই পরিণতির জন্য তার বাবাকে দায়ী করল। এদিকে কলেজ ইউনিয়ন রত্নাবলীকে জড়িয়ে সুদীপ্তর বিরুদ্ধে একটা স্ক্যান্ডাল তৈরি করে। চিরকাল ভাল মানুষ হতে চাওয়া সুদীপ্ত হয়ে পড়ল পরিবার ও সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন। এখন তা হলে কোথায় যাবে, কী করবে সুদীপ্ত?
Report incorrect information