বাংলাদেশে সুন্দরবনের অবস্থান বঙ্গোপসাগরের শীর্ষবিন্দুতে।অনাদিকাল থেকে এই বন গাছ, মাছ, গোলপাতার ছাউনি জুগেয়ে দক্ষিণ বাংলার জনগণের আয়ের প্রধান উৎস হয়ে আছে।দেশের মোট বনভূমির ৫০ শতাংশ এলাকা পড়েছে সুন্দরবনে। যা কিনা বিষায়িত বায়ু প্রশ্বাসের উপযোগী করে সারাদেশের ফুসফুসের দায়িত্ব পালন করে চলেছে!সুন্দরবনে মিশেছে জল আর স্থল, সমুদ্র আর জঙ্গল।দক্ষিণপূর্ব অংশের এই দ্বীপময় সৌন্দর্যের অন্য রূপ আছে। এই নোনা জল ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে বিশেষ ধরনের ‘ম্যানগ্রোভ’ যা সমুদ্রকে খানিকটা ঠেকিয়ে রাখছ্ অন্যদিকে সুন্দরবন হচ্ছে বাঘের বন-যার কেতাবি নাম রয়েল বেঙ্গল টাইগার; যার উপস্থিতি, আওয়াজ এবং বিন্যাস অতিশয় রাজকীয়।বর্তমানে বাঘের সবচেয়ে ঘনবসতি এলাকা হিসেবে সুন্দরবন ঠাঁই করে নিয়েছে ইউনেস্কো’র বিশ্ব ঐতিহ্যের মানচিত্রে।
জীবন ঘনিষ্ঠ বহুমাত্রিক লেখক রাজিব আহমেদ বাংলা মননশীল সাহিত্যকে ক্রমেই সমৃদ্ধ করে চলেছেন। তিনি বাংলাদেশের অন্যতম বিক্রয় ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞ। মোট প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ৫০ অতিক্রম করে গেছে। বাংলাদেশে আত্মোন্নয়নমূলক অভিনন্দন লাভ করেছেন। রাজিব আহমেদ চারটি স্বনামধন্য বহুজাতিক কোম্পানিতে (রেকিট বেনকিজার, ইউনিলিভার, বাংলালিংক ও রবি) দশ বছরের কর্মজীবন থেকে স্বেচ্ছায় ছুটি নিয়ে এখন মুক্ত বিক্রয় প্রশিক্ষক ও অনুপ্রেরণামূলক বক্তা; জয় করে চলেছেন অসংখ্য বিক্রয় পেশাজীবী, শিক্ষার্থী ও দর্শক শ্রোতার হৃদয়। লেখালেখি তার নেশা আর ভালোবাসেন দেশ-বিদেশে ঘুরে বেড়াতে।