Category:অনুবাদ সায়েন্স ফিকশন
* স্টক আউট হওয়ার আগেই অর্ডার করুন
আজই শেষদিন! শেষ হচ্ছে বই ও পণ্যে ৭০% পর্যন্ত ছাড়! বছরের সেরা ডিল, রকমারি ক্লিয়ারেন্স সেল, ২০২৫
ক্যাফে ফানিকুলি ফানিকুলার দরজা আবারো খুলে গেল পাঠকদের জন্যে। ভেতরে ঢুকতেই নাকে আসবে কফির তাজা সুবাস। তৃতীয় কিস্তি, বিফোর ইয়োর মেমোরি ফেডসে হোক্কাইদোর হাকোদেত শহরে অবস্থিত ডন্না ডন্না ক্যাফের গল্প শুনেছেন পাঠকেরা। কিন্তু চতুর্থ এই কিস্তিতে লেখক কেবল ফানিকুলি ফানিকুলাতেই ফেরেননি, ফিরেছেন প্রথম এবং দ্বিতীয় বইয়ের মধ্যবর্তী সময়ে। আর এবারেও আমাদের জন্যে অপেক্ষা করছে হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া চমৎকার চারটি গল্প।
অতীতে ফিরে হাজার চেষ্টা করলেও বর্তমানে কোন পরিবর্তন আসবে না; বাঁচানো যাবে না প্রিয় মানুষগুলোকে- এই নিয়মটা শোনার পর হতাশ হয় গল্পের চরিত্রেরা। তবু সেই মানুষগুলোর সাথে সাক্ষাৎ, নিজেকে ক্ষমা করতে বা মনের অব্যক্ত কথাটা বলতে সাহায্য করে তাদের। প্রথম গল্পের মূল চরিত্র এক বয়স্ক ভদ্রলোক, যে প্রত্নতত্ত্বের জগত নিয়ে ব্যস্ত থাকায় নিজের পরিবারকে সময় দিতে পারেনি। দ্বিতীয় গল্পটা এক কুকুর এবং তার মনিবদ্বয়কে নিয়ে। কুকুরটাকে নিজের সন্তানের মতনই দেখত সেই দম্পতি, যার মৃত্যুর পর মানিয়ে নেয়াটা কষ্ট হয়ে যায় তাদের জন্যে। তৃতীয় গল্পে প্রেমিকের মৃত্যুর পর এক প্রেমিকা বুঝতে পারে, সে-ই ছিল তার সবচেয়ে উপযুক্ত জীবনসঙ্গী। আর সর্বশেষ গল্পে তোশিকাযু কাওয়াগুচি আমাদের বলেছেন এক বাবা ও মেয়ের গল্প, যাদের জীবন বদলে যায় ২০১১ সালের ভয়াবহ ভূমিকম্পের পর।
পাঠক, চতুর্থ এই কিস্তিতেও লেখক আপনাকে জিজ্ঞেস করবে সেই পুরনো প্রশ্ন, অতীতে ফিরে কোন না বলা কথাটা বলতেন প্রিয় মানুষটাকে?
Report incorrect information