আজই শেষদিন! শেষ হচ্ছে বই ও পণ্যে ৭০% পর্যন্ত ছাড়! বছরের সেরা ডিল, রকমারি ক্লিয়ারেন্স সেল, ২০২৫
বাংলাদেশের একজন উচ্চ পর্যায়ের আমলা হিসেবে অবসর জীবনে যাওয়া লেখক শহীদ আকন্দ ১৯৩৫ সালের ২১ শে জানুয়ারি ময়মনসিংহের নান্দাইলে জন্মগ্রহণ করেন।তিনি অসংখ্য উপন্যাস,কিশোর সাহিত্য,ভ্রমণ উপন্যাস,অনুবাদ রচনা করেছেন। তিনি বাংলা একাডেমি পুরস্কার(১৯৭৮),বাংলাদেশ লেখিকা সংঘ সাহিত্য পুরস্কার(১৯৯৮),আবুল মনসুর আহমেদ সাহিত্য পুরস্কার(১৯৭৮),নন্দিনী সাহিত্য পুরস্কার(২০০০),অলক্ত সাহিত্য পুরস্কার (২০০১) লাভ করেন।এছাড়া,তার নির্মিত ছায়াছবি 'প্রাণ সজনী' বেশ প্রশংসিত হয়েছে।
-কাহিনী সংক্ষেপঃ মানুষের জীবনের একটা বড় অংশই পর্দার আড়ালে থেকে যায়। ঠিক যেমন ইউসুফ আমিনের ক্ষেত্রে ঘটেছে! কয়েকটি পরিবারের ঘটনা মনে হলেও আদতে যেয়ে দেখা যাবে যে,সবগুলোর কেন্দ্র ওই এক জায়গাতেই।
শিরীনের বাবা আবদুল করিম এক দুর্ঘটনায় মারা যায়।যার নেপথ্যে ছিলেন ইউসুফ আমিন।ঘটনার সূত্রপাত সেখান থেকেই।মামলা থেকে বাঁচানোর জন্য তাকে সাবধান করতে গিয়ে ইনুর পরিচয় ঘটে তার বাবার সাথে।ঘটনাক্রমে সেখানে চাকরি ঝুটে যায় ইনুর।বাড়ির মেয়ে জেসমিন ওরফে জেসির সঙ্গে ইনুর সম্পর্কটা একটু বেশিই ভালো ছিলো।হয়তবা জেসি তাকে ভালেই বেসেছিলো! কিন্তু,পরে জানতে পারে ইনু জেসির সম্পর্কে ভাই হয়,তাদের বাবা ইউসুফ আমিন।
সারাটি জীবন ধরে মিতা'র সঙ্গে অবৈধ সম্পর্কের কটু কথা শুনতে হয়েছে সকলকে।কিন্তু,আমিনের মৃত্যুর পর জানা গেলো আসলে তাদের একুশটি বছর পূর্বে বিয়ে হয়েছিলো।নিষেধ থাকায় বিয়ের কথা প্রকাশ্যে আনেননি তারা।
এভাবেই কাহিনীর বিস্তৃতি লাভ করে বইজুড়ে। রূপলাভ করে আগাগোড়া মোড়ানো একটি রোমান্টিক উপন্যাস!
-পাঠ প্রতিক্রিয়াঃ একটু ভিন্ন ধাচের বলতেই হচ্ছে।সঙ্গে রোমান্টিকতা কমেনি এতটুকু!
Report incorrect information