শেখরকে অপছন্দ না করলেও বিয়তে মন থেকে সাড়া পাচ্ছে না পূর্বা। এবার বাংলাদেশে এসে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ল সে। হোটেল রুম থেকে চুরি হয়ে গেল তার সেলফোন। আজকাল স্বপ্নের মাঝে কোনো এক রাজবাড়ির রহস্য তাড়া করে ফেরে পূর্বাকে। কিছু যেন মনে করাতে চায়।
জ্যোতিষ চর্চা করা বৃদ্ধ সিম্বলজিস্ট সাবধানে থাকতে বলেছিলেন পূর্বাকে।
দুঁদে অফিসার চৈতালীর বাসা থেকে অপহৃত হলো পূর্বাণী সেন।
রানিকুঠিতে পাওয়া লাশটি কার?
গাড়ি থেকে নেমে আর ফিরলেন না প্রত্নতত্ত্বের অধ্যাপক আনোয়ারুল আজীম। গুম করা হলো তাকেও।
শেখর কেন আড়ালে থেকে সাহায্য করতে চাইছে পুলিশকে?
রুদ্র ঢুকতে পারছে না রানিমহলে। এদিকে দেবীপক্ষ শুরু হলেই পন্ড হবে তার বহু দিনের সাধনা। হন্যে হয়ে কোন হারিয়ে যাওয়া নকশা খুঁজছে সে?
পূর্বার রেখে যাওয়া সূত্র ধরে চৈতালী কি খুঁজে পাবে হারানো সুড়ঙ্গপথ? রত্নখচিত ছোট্ট হাতি দিয়ে কী করবে সে?
শেষ পর্যন্ত পূর্বা কি পারবে চৈতালীকে বাঁচাতে?