ইতিহাসের পাতায় অম্লান হয়ে থাকে বিজয়ীর নাম-এ কথা সর্বজনবিদিত। কিন্তু সত্যিই কি তাই? কেউ কেউ কি পরাজিত হয়েও, শুধুমাত্র বীরত্বের কারণে অমরত্ব লাভ করে না ইতিহাসের পাতায়? ইতিহাস কি ভুলে গেছে, স্পার্টান রাজা লিয়োনাইডেস-এর কথা?
এপিডারাসের প্রত্নতাত্ত্বিক খননের সময় মারা গেল জগদ্বিখ্যাত প্রত্নতাত্ত্বিক ও তার দল। এইদিকে লন্ডন থেকে অপহৃত হলো ব্রিটিশ লাইব্রেরির অনিন্দ্যসুন্দরী লাইব্রেরিয়ান। কারা আছে এসবের পিছনে? কেন ল্যুভর মিউজিয়ামে চুরি করতে যাওয়া এক চোরের সঙ্গে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে এই ঘটনাগুলোর সম্পর্ক? মহাপরাক্রমশালী মেডুসা কর্পোরেশন কীসের খোঁজে নেমেছে? সেটা কি পুরাণের সুপ্রাচীন এক বিভীষিকা? যে বিভীষিকা নরক নামিয়ে আনতে পারে দুনিয়াতেই?
রহস্যের সব সূত্রের ইঙ্গিত কিন্তু লিয়োনাইডেসের ৩০০ স্পার্টানের পরাজয়ের দিকেই।
অথচ সেই রহস্যের জবাব পেতে ডুব দিতে হবে প্রাচীন গ্রিসের এক ভবিষ্যদ্বাণীতে; যেখানে বলা আছে পৃথিবীর শেষ আশা এখন শুধু ‘মিথিকোস’।