ইংরেজি ভাষা ছাড়া আন্তর্জাতিক যোগাযোগ ও উচ্চশিক্ষা কল্পনা করা যায় না। বহুলপ্রচলিত ইংরেজি ভাষায় রয়েছে ৪৪টি ধ্বনি, যার মধ্যে স্বরধ্বনি ২০টি ও ব্যঞ্জনধ্বনি ২৪টি। ইংরেজি ৪৪টি ধ্বনির জন্য বর্ণ রয়েছে মাত্র ২৬টি। এই বর্ণ স্বল্পতাই ইংরেজি বানান ও উচ্চারণ পার্থক্যের মূল কারণ। ইংরেজি যেসব শব্দের ক্ষেত্রে উচ্চারণ অনুযায়ী বানান হয় না, সেসব শব্দের বানান লিখতে শিক্ষার্থীদের প্রায়শ বিভ্রান্তিতে পড়তে হয়। এই গ্রন্থে ইংরেজি বানানের ৩৩টি নিয়ম উদাহরণ-সহ ব্যাখ্যা করা হয়েছে এবং বিভ্রান্তিকর ও বহুলপ্রচলিত অশুদ্ধ বানানের শুদ্ধরূপ দেখানো হয়েছে। যা শিক্ষার্থীদের ইংরেজি বানান বিভ্রান্তি দূরীকরণে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। ইংরেজি অধিকাংশ বর্ণের একাধিক ধ্বনি থাকার কারণে ইংরেজি উচ্চারণ অনেকের কাছে খুব জটিল মনে হয়। বাংলাভাষীদের কাছে ইংরেজি ২০টি স্বরধ্বনি আয়ত্ত করাও কঠিন। এই গ্রন্থে ইংরেজি উচ্চারণের নিয়ম ও উচ্চারণ-সংশ্লিষ্ট বিষয় উদাহরণ-সহ উপস্থাপন করা হয়েছে। প্রতিটি ইংরেজি শব্দের উচ্চারণ ওচঅ ও বাংলা বর্ণমালা দ্বারা দেখানো হয়েছে। এছাড়া এই গ্রন্থে ব্রিটিশ ও আমেরিকান ইংরেজি বানান ও উচ্চারণ-রীতির পার্থক্য উদাহরণ-সহ উপস্থাপন করা হয়েছে। ইংরেজি শুদ্ধ বানান ও উচ্চারণ চর্চায় 'A Practical Handbook for English Spelling and Pronunciation' গ্রন্থটি সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। মো. মামুন অর রশিদ ৩৬শ বিসিএস (তথ্য-সাধারণ) ক্যাডারের একজন কর্মকর্তা। তিনি কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর উপজেলার দক্ষিণ উমানন্দ গ্রামের এক মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর লেখা গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে, ‘বিসিএস তথ্য ক্যাডার সম্পর্কিত বিষয়াদি’, ‘বাংলাদেশের জেলা তথ্য অফিসের একাল-সেকাল’ ও ‘স্বাচ্ছন্দ্যে শুদ্ধ বাংলা বলা ও লেখা’ এবং 'দাপ্তরিক পত্রে বড়ো ভুলের ছোটো সমাধান'। ব্যক্তি জীবনে তিনি বিবাহিত এবং দুই কন্যা ও এক পুত্র সন্তানের জনক।
Title
এ প্রাকটিক্যাল হ্যান্ড বুক ফর ইংলিশ স্পেলিং এন্ড প্রোনানসিয়েশন
মো. মামুন অর রশিদ ৩৬তম বিসিএস তথ্য ক্যাডারের একজন কর্মকর্তা। তাঁর জন্ম কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর উপজেলার দক্ষিণ উমানন্দ গ্রামে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রসায়নে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। কর্মজীবনের শুরুতে তিনি কয়েক মাস সাপাহার সরকারি কলেজে রসায়নের প্রভাষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দে বিসিএস তথ্য ক্যাডারে যোগদান করেন। বর্তমানে তিনি জনসংযোগ কর্মকর্তা (সিনিয়র তথ্য অফিসার) পদে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে কর্মরত। এর আগে তিনি আঞ্চলিক তথ্য অফিস, রংপুর; জেলা তথ্য অফিস, লালমনিরহাট ও জেলা তথ্য অফিস, নীলফামারীতে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দের ৭ই ডিসেম্বর বিসিএস ইনফরমেশন এসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত হন। চাকরির পাশাপাশি তিনি লেখালিখি করতে পছন্দ করেন। তাঁর লেখা গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে— ‘স্বাচ্ছন্দ্যে শুদ্ধ বাংলা বলা ও লেখা’, ‘দাপ্তরিক পত্রে বড়ো ভুলের ছোটো সমাধান’, ‘A Practical Handbook for English Spelling and Pronunciation’, ‘বাংলাদেশের জেলা তথ্য অফিসের একাল-সেকাল’ ও ‘বিসিএস তথ্য ক্যাডার সম্পর্কিত বিষয়াদি’। তিনি পত্রিকায় নিয়মিত ফিচার লেখেন। তাঁর লেখা শতাধিক ফিচার বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। ব্যক্তি জীবনে তিনি বিবাহিত এবং দুই কন্যা ও এক পুত্র সন্তানের জনক।