Category:সাহিত্যিক, শিল্প ও সংগীত ব্যক্তিত্ব
আজই শেষদিন! শেষ হচ্ছে বই ও পণ্যে ৭০% পর্যন্ত ছাড়! বছরের সেরা ডিল, রকমারি ক্লিয়ারেন্স সেল, ২০২৫
এইরকম একটা কথা আছে যে, কাজী নজরুল ইসলামের তেমন ডিটেইল কোন জীবনী নাই। কিন্তু জীবনী বা বায়োগ্রাফি তো আসলে একটা ফর্ম-ই, যেইখানে পারসন সম্পর্কে একটা পারসপেক্টিভরে হাইলাইট করা হয়। ঘটনা বা ফ্যাক্ট যে থাকে না - তা না, কিন্তু অই পারসপেক্টিভটাই ঘটনাগুলারে রিলিভেন্ট কইরা তোলে আসলে। ঘটনার ভিতর দিয়া মানুশটারে, কারেক্টারটারে আমরা একভাবে দেখতে পারি। যেইটারে বায়োগ্রাফি বা তার জীবন-কাহিনি বইলা মানতে পারি। আর এইরকমের ঘটনা বা কাহিনিগুলা তার আশেপাশের মানুশ-জনই বলেন।
তো, কাজী নজরুল ইসলাম যখন উনার ক্রিয়েটিভির চূড়াটাতে ছিলেন তখন উনারে কাছ থেকে দেখছেন এইরকম তিনজন মানুশ হইতেছেন - কাজী মোতাহার হোসেন, আব্বাসউদ্দীন এবং জসীম উদ্দীন। কাজী মোতাহার হোসেন ছিলেন উনার দোস্ত, আব্বাসউদ্দীন জুনিয়র কলিগ, এবং জসীম উদ্দীন উনার জুনিয়র পোয়েট। তিনজন তিনটা আলাদা আলাদা পজিশন থিকা দেখছেন কাজী নজরুল ইসলামরে এবং তার ক্রিয়েটিভিটির টাইমটারে।
এই তিনটা লেখা একসাথে পড়লে কাজী নজরুল ইসলামের একটা ছবি বা ইমেজ আমরা পাবো, যেইটা কমপ্লিট বা পারফেক্ট একটা জিনিস না হইলেও ইন্টারেস্টিং অবশ্যই।
Report incorrect information