বাংলাদেশের অর্থনীতি : রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ প্রেক্ষিত: আবুল কাসেম হায়দার - বাংলাদেশের অর্থনীতি : রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ প্রেক্ষিত: Abul Kashem Hayder | Rokomari.com
বাংলাদেশের অর্থনীতি : রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ প্রেক্ষিত(হার্ডকভার)
3 verified Rokomari customers added this product in their favourite lists
TK. 500TK. 439 You Save TK. 61 (12%)
In Stock (only 1 copy left)
* স্টক আউট হওয়ার আগেই অর্ডার করুন
আজই শেষদিন! শেষ হচ্ছে বই ও পণ্যে ৭০% পর্যন্ত ছাড়! বছরের সেরা ডিল, রকমারি ক্লিয়ারেন্স সেল, ২০২৫
Related Products
Product Specification & Summary
২০১৯ সালের শেষের দিকে বিশ^ব্যাপী কোভিড-১৯ আক্রমণে দেশে দেশে অর্থনীতি তার স্বাভাবিক কার্যক্রম হারিয়ে ফেলে। বাংলাদেশের অর্থনীতি ও কোভিড-১৯ প্রভাবে বড় ধাক্কার সম্মুখীন হয়। সরকার নানাভাবে প্রণোদনা প্রদানের মাধ্যমে অর্থনৈতিক চাকাকে চালু রাখার চেষ্টা করেন। গরীব মেহনতি মানুষের জন্য আর্থিক সহযোগিতার হাতও সরকার প্রসারিত করেন। করোনা কমে আসার সঙ্গে সঙ্গে দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে। কিন্তু ২০২১ সালে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বিশ^ অর্থনীতিতে করোনার চেয়ে আরও ভয়ানক আঘাত হানে। যা এখনও চলমান।
আমাদের প্রধান রফতানি খাত তৈরি পোশাক শিল্প রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে হোঁচট খায়। রফতানি মূল্য হ্রাস পেতে থাকে। রফতানি ঋণপত্রের সংখ্যাও কমতে থাকে। তৈরি পোশাক শিল্পের গতি কমে যাওয়ায় বস্ত্রখাতের উৎপাদন, বিপণন হ্রাস পেতে থাকে। বিশেষ করে স্পিনিং খাত বড় ধরনের লোকশানে পড়ে। ২০১১ সালে ও বস্ত্রখাতের উন্নতি হয় নাই। কাঁচামাল আমদানি জটিলতা, ডলার সঙ্কট, শিল্পের মেশিন ও যন্ত্রাংশ আমদানীতে বড় ধরনের বাধা সৃষ্টি হয়। আমদানি ব্যয় বৃদ্ধি পায়। উৎপাদন খরচ বেড়ে যায়। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে দেশের সকল খাতের ঋণাত্মক-সূচকের অবতারণা।
‘বাংলাদেশের অর্থনীতি : রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ প্রেক্ষিত’ গ্রন্থটিতে চারটি অধ্যায় রাখা হয়েছে। ২০২২ সালের বিভিন্ন সময়ে লেখা নিয়ে আমার এই গ্রন্থ। অধিকাংশ লেখা দেশের বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকায় ছাপা হয়েছে। দেশের অর্থনীতি নিয়ে যারা চিন্তা করেন, তাদের জন্য উল্লিখিত গ্রন্থের প্রবন্ধসমূহ কিছুটা হলেও চিন্তার খোরাক দিলে আমার পরিশ্রম স্বার্থক মনে করবো।