সুহৃদ নবীন নাট্যবন্ধুরা দেখা হলেই অনুরোধ
করে আশা একটি পাণ্ডুলিপি । আমি জানি- আমাদের দিয়েটার চর্চায় একটি বড় প্রতিবন্ধকতা পাণ্ডুলিপির অভাব। প্রায় নাট্যদলেরই নিজেদের নাট্যকার রয়েছে-কিংবা অন্য কোন নাট্যকারকে অনুরোধ করে পাণ্ডুলিপি সংগ্রহ করে কিংবা অনুব নাটক মঞ্চস্থ করে। মৌলিক নাটকের সংখ্যা হাতে গোনা। তাই সিদ্ধান্ত নিলাম আমার লেখা সাতট নাটক নিয়ে এবার একটি নাটালের প্রভাব আনতে যাতে ঢাকা-বিশেষ করে ঢাকার বাইরে দলগুলোর পাণ্ডুলিপির অভাব কিছুটা হলেও পুরণ করতে পারি। এর মধ্যে সুদূরে দিগন্ত মাটিকে ইতিহাসের নারীরা এসেছেন আমি বীরঙ্গনা বলছি তে মুক্তিযুদ্ধ। এছাড়া বাকী পাঁচটি নাটকে মানব মনের অন্তর্নিহিত সুখ -দুঃখ, ভালোবাসার সম্পর্কের জটিলতা যাকে আমরা অস্বীকার করতে পারিনা। ছতারই বহির্প্রকাশ ঘটেছে। এক একটি নাটকে এক এক ভাবে মানব মনের লুকিয়ে থাকা অনুভূতিগুলো আত্মপ্রকাশ করেছে। আমার ধারনা গুণী নির্দেশকরা চমৎকার ভাবে তাদের কাজ দিয়ে দর্শকদের বিমোহিত করতে পারবে।