Category:যুদ্ধাপরাধ, গণহত্যা, শরণার্থী, নারী ও শিশু
* স্টক আউট হওয়ার আগেই অর্ডার করুন
আজই শেষদিন! শেষ হচ্ছে বই ও পণ্যে ৭০% পর্যন্ত ছাড়! বছরের সেরা ডিল, রকমারি ক্লিয়ারেন্স সেল, ২০২৫
তখন হবিগঞ্জ ছিল একটি মহকুমা শহর। স্বাধীনতাকামী মানুষ পাকিস্তানি ঘাতক সেনাদের প্রতিহত করতে জ্বলে ওঠে এবং সড়কপথ ও রেলপথে অবরোধ গড়ে তুলে। ২৫ মার্চ মধ্যরাতে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার পর ২৬ মার্চ স্বাধীনতা ঘোষণার তারবার্তা এমএনএ লতিফুর রহমান চৌধুরী (কমান্ডেন্ট মানিক চৌধুরী) এর হাতে এসে পৌঁছে। হবিগঞ্জের ছাত্র-জনতা ও কৃষক-শ্রমিক প্রতিরোধ যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে থাকে। ২৬ মার্চ হবিগঞ্জ ট্রেজারি থেকে অস্ত্র উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
পরদিন ২৭ মার্চ সকাল ১১টার সময় হবিগঞ্জ ফৌজদারি মাঠে হাজার হাজার ছাত্র-জনতা জমায়েত হয়। ব্যক্তিগত বন্দুক নিয়েও অনেকে উপস্থিত হয়। ছাত্র ইউনিয়নের (মতিয়া গ্রুপ) নেতা হোসেন আহমদ হারুন তার ব্যক্তিগত বন্দুক থেকে ফাঁকা গুলি ছুড়ে সবাইকে আন্দোলিত করে তুলেন। "জয় বাংলা স্বাধীন করো, স্বাধীন করো, বাংলাদেশ স্বাধীন করো। আমার নেতা তোমার নেতা, শেখ মুজিব শেখ মুজিব। বীর বাঙালি অস্ত্র ধরো, বাংলাদেশ স্বাধীন করো।” স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো এলাকা।
Report incorrect information