8 verified Rokomari customers added this product in their favourite lists
TK. 500TK. 399 You Save TK. 101 (20%)
In Stock (only 1 copy left)
* স্টক আউট হওয়ার আগেই অর্ডার করুন
আজই শেষদিন! শেষ হচ্ছে বই ও পণ্যে ৭০% পর্যন্ত ছাড়! বছরের সেরা ডিল, রকমারি ক্লিয়ারেন্স সেল, ২০২৫
Related Products
Product Specification & Summary
ফ্ল্যাপের লেখাঃ
‘বুয়েট স্মৃতিকথা' কথাশিল্পী ও কবি প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামছুজ্জামান এর আত্মজীবনীর অংশ। তিনি এপ্রিল-১৯৭৯ থেকে নভেম্বর-১৯৮৩ পর্যন্ত বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) অধ্যয়ন এবং সোহরাওয়ার্দী হলে অবস্থান করেছিলেন। তার সেই সময়ের লিখিত রোজনামচা (১৯৮১-৮৩), সংরক্ষিত বন্ধু-স্বজনের চিঠিপত্র ও ছবির ভিত্তিতে তেতাল্লিশ বছর আগের ঘটনা-কাহিনী আত্মজৈবনিক কথনে স্মৃতিকথায় ধরা হয়েছে। নবীন রাষ্ট্রের সেই সময়ের সমাজ-রাজনীতি-অর্থনীতির অস্থির অবস্থাজাত বাস্তব পরিবেশ-পরিস্থিতি লেখক নিজ জীবনের অভিজ্ঞতা এবং গভীরতায় দেখেছিলেন। নিম্নবিত্তের সাধারণ স্তরে লেখকের কষ্টকর বেড়ে ওঠার এক সংগ্রামলব্ধ অভিঘাতে দেখা জীবনের সুখ-দুঃখের বাস্তব গল্প স্মৃতিকথায় শৈল্পিকভাবে লিপিবদ্ধ হয়েছে। এখানে সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশের ঝঞ্ঝাটপূর্ণ আশির দশক বুঝাতে লেখক অকপটে নিজের অসম্পন্ন পরিবার, স্বজনদের স্বার্থপরতা, স্বজনহীন ঢাকায় বেড়ে ওঠা, টিউশনি পেশায় টানাপড়েন, দেশের দেউলিয়া রাজনীতি, যাপিত জীবনের অনিশ্চয়তা, যৌবনের রঙিন ঘোর তুলে ধরেছেন। এক নিঃসঙ্গ ও কপর্দকহীন অদম্য মেধাবী ১৭ বছর তরুণের প্রকৌশল বিদ্যা পড়তে স্বজনহীন ঢাকায় আগমন এবং নিয়ত সংগ্রাম মুখর জীবনের মাঝ দিয়ে শেরপা হয়ে ওঠার গল্প বলা হয়েছে 'বুয়েট স্মৃতিকথা'য়।
এই স্মৃতিকথায় বিশেষ কোন জায়গা বা বিষয় বা মতবাদকে প্রণিধানযোগ্য করে লেখা হয়নি। কোনো তাত্ত্বিক গভীরতা বা ঐতিহাসিক ব্যাখ্যার খোঁজ নেয়া হয়নি। লেখক নিজের পোড়খাওয়া জীবন ও অর্জিত বিশ্বাসের ওপর ভর করে কালের স্বাক্ষী হয়েছেন।