156 verified Rokomari customers added this product in their favourite lists
TK. 400TK. 280 You Save TK. 120 (30%)
আজই শেষদিন! শেষ হচ্ছে বই ও পণ্যে ৭০% পর্যন্ত ছাড়! বছরের সেরা ডিল, রকমারি ক্লিয়ারেন্স সেল, ২০২৫
Related Products
Product Specification & Summary
খুব সকালে ফোন পেয়ে রাহাতদের বাড়িতে ছুটে এলো রিতিশা। লাবনী নামের অপূর্ব সুন্দরী এক মেয়ে নৃশংসভাবে খুন হয়েছে রাহাতদের রান্নাঘরে। চাপাতি দিয়ে কেটে ফেলা হয়েছে লাবনীর বাম পায়ের একাংশ, শরীরে রয়েছে আরো ছোট বড় ক্ষত। প্রেমিকের বাসায় এরকম একটা লোমহর্ষক ঘটনা দেখে একেবারে হতভম্ব হয়ে গেল রিতিশা। বাড়িতে রাহাত আর তার মা সাদিয়া বেগম ছাড়া আর কেউ ছিল না। অথচ দুজনেই অস্বীকার করছে খুনের সাথে নিজেদের সম্পৃক্ততার বিষয়টি। তৃতীয় কারো প্রবেশেরও উপায় নেই, বাইরের গেট, দরজা সব বন্ধ ছিল রাতে। তাহলে কীভাবে খুন হলো লাবনী? অশরীরীয় কোনোকিছুর হাত আছে নিশ্চয়! পুলিশ অবশ্য বিশ^াস করল না রাহাতের বক্তব্য। গ্রেফতার করল তাকে। ঘটনার আকস্মিকতায় স্ট্রোক করলেন সাদিয়া বেগম। আপন বলতে তাদের তেমন কোনো আত্মীয় স্বজন নেই। ভরসা রিতিশাই। রিতিশা অবশ্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ, যে কোনো উপায়ে মুক্ত করবে রাহাতকে। কারণ সে বিশ^াস করে, ভার্সিটির নবীন শিক্ষক রাহাত কিংবা তার মা এরকম হত্যাকান্ডে জড়িত থাকতে পারে না। কিন্তু বাস্তবতা যে বড় কঠিন। কেউ নেই তার সাথে। এক পর্যায়ে সে যখন হতাশ, বিষাদগ্রস্ত, তখনই ঘটনাক্রমে তার সাথে সাক্ষাৎ হয় ডাক্তার তরফদারের। একটা একটা করে রহস্যের জট খুলতে থাকেন তিনি। মানসিক চিকিৎসার পাশাপাশি অশরীরীয় শক্তি খুঁজতে গিয়ে এবার তিনি হয়ে ওঠেন প্যারাসাইকোলজিক্যাল ইনভেস্টিগেটর।
শেষ পর্যন্ত কী ডাক্তার তরফদার লাবনীর প্রকৃত খুনীকে সনাক্ত করতে পেরেছিলেন? আর কী ঘটেছিল রিতিশার জীবনে? সে কী ফিরে পেয়েছিল তার স্বপ্নের রাহাতকে?