Category:সমকালীন উপন্যাস
আজই শেষদিন! শেষ হচ্ছে বই ও পণ্যে ৭০% পর্যন্ত ছাড়! বছরের সেরা ডিল, রকমারি ক্লিয়ারেন্স সেল, ২০২৫
এই উপন্যাস একটি নিরন্তর সন্ধানের গল্প। নব্বই ছুঁই ছুঁই রজব আলির জীবন বিচিত্র। বিভিন্ন পেশার আশ্রয় তাকে নিতে হয়েছিল। কখনও বায়স্কোপওয়ালা, কখনও হাতুড়ে ডাক্তার। সে খুঁজে চলত তার হারিয়ে যাওয়া প্রেমিকা কণা’কে।
অনিকেত সিনেমা বানায়। সে খোঁজে আড়ালে ঢাকা প্রতিভা । অপ্রচলিত ভঙ্গিতে সে ছবি শেষ করে এবং সে ছবি বানিজ্যিক সাফল্য পায়। কিন্তু সে নিজেকে খোঁজে। মালতী আদিবাসী মেয়ে। প্রত্যন্ত গ্রামের। সে সাফল্যের মধ্যে খোঁজে নিজস্ব মানুষজনের অসহায়তার কারণ। যৌনতার মধ্যে সে খোঁজে আশ্বাস।
সাদিক ডাক্তার। সে কিছু খোঁজে না। তার স্ত্রী রাকাও তাই। কিন্তু তাদের একদিন মনে হল তারা পিছিয়ে পড়ছে গতিশীলতার অভাবে। তারাও খুঁজতে থাকে সুখ। এভাবেই এগিয়ে চলে গল্প। অনিকেত রজব আলিকে নায়ক করে সিনেমা বানায়। রােহিঙ্গা বিদ্রোহীদের কাহিনী। এত বয়সে রজব আলি অভিনয়ে গজব মুন্সীয়ানা দেখাতে থাকে। বাধা আসে, বিঘ্ন আসে। ছবি শেষ হয়। ছবি যায় কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে। সেখানে গিয়ে অনিকেত বােঝে তাদের প্রচারের অনেক খামতি থেকে গেছে। তার সাহায্যে এগিয়ে আসেন বাংলাদেশের প্রথিত চিত্রনির্মাতা ফরিদুর রেজা সাগর। তাঁর উদ্যোগে অনিকেতের ছবি লড়াইয়ে নামে। তারপরে সাফল্যের গল্প। কান উৎসবে রজব আলি সেরা অভিনেতা নির্বাচিত হন। ঠিক তখনই অনিকেতের হাতে সাদিকের পাঠানাে একটি চিরকুট এসে পৌছায় ‘রজব আলি ইজ ডেড, রজব আলি নাে মাের।’
Report incorrect information