Category:পশ্চিমবঙ্গের বই: রচনাসমগ্র ও সংকলন
আজই শেষদিন! শেষ হচ্ছে বই ও পণ্যে ৭০% পর্যন্ত ছাড়! বছরের সেরা ডিল, রকমারি ক্লিয়ারেন্স সেল, ২০২৫
বইটি বিদেশি সাপ্লাইয়ারের নিকট থেকে সংগ্রহ করতে ৩০-৪০ দিন সময় লাগবে।
একলা কান্নার স্নানঘর
ভূমিকা
এই বইয়ের প্রায় সব লেখাই ‘সংবাদ প্রতিদিন’-এর ‘রোববার ' পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল। ঋতুপর্ণ-অনিন্দ্য-চন্দ্রিল এই ত্রয়ীর যোগসূত্রে। ওদের যে আমার ওপর একটা দাবি আছে তাতে ভুল নেই। কিন্তু এই দাবি আমাকে কতটা অনুপ্রাণিত করে সেকথা ওদের কখনও জানানো হয়নি। আজ, এখানে, বলে রাখলাম । বিভিন্ন সংখ্যায় ‘রোববার'-এর বিভিন্ন কভার-স্টোরি হিসেবে এই গদ্যগুলি লেখা হয়েছে। একবার, পুজোর সময় মলাট ছিল : ‘বাপের বাড়ি’। কারণ, মা দুর্গা তো বাপের বাড়ি আসেন ওই সময়টা। আমি সেখানে লিখেছি : ‘আকাশ থেকে শিখলাম । একবার মলাট হল : ‘গন্ধ’। আমার লেখার নাম দিয়ে দিল অনিন্দ্য : ‘গন্ধবন্ধনে।’ আর একবার ওইরকম পুজোর পরপরই দশমী কাটিয়ে বেরোল : ‘দুগ্গা, দুগ্গা’ কভার-স্টোরি। ঋতুপর্ণ-র দেওয়া নাম। আমার গদ্যের নামও এক-ই রাখা হল। এইসব লেখা যখন একসঙ্গে জড়ো করা হচ্ছে, তখন দুর্গাপুজো নিয়ে আমার আর-একটি লেখাও যেন নিজে থেকেই এর সঙ্গে যুক্ত হতে চাইল : ‘ছোটবেলা নামক শহরে'। সে লেখা অবশ্য রোববারে বেরোয়নি। ‘দোয়েল’-এর বইতে ছাপা আছে সে-লেখা।
‘রোববার’-এর কথায় ফিরে আসি। ‘জানলার সিট' নামে একটা সংখ্যা হল ‘রোববার’-এর। আমার লেখাটার হেডিং করল চন্দ্রিল : ‘একলা কান্নার স্নানঘর।’
এই বইয়ের নামও সেটাই রইল। বলা দরকার, এই নিয়ে আমার তিনটে গদ্য বইয়ের নাম দিল চন্দ্রিল। যদিও একে কি বই বলব? না, বই নয়। এ হল সংকলন। সংকলন কর্তা বীজেশ।
Report incorrect information