বইটির প্রথম ফ্ল্যাপ থেকে নেওয়া
রাতুল বুঝতে পারছিল না গত কয়েক মিনিটে কি হয়েছে। খেলা কি শেষ হয়ে গেল? সবাই এতো হাসছে কেন?
শফিক ভাই ওকে উঠে দাঁড়াতে সাহায্য করলেন। তারপর বললেন- রাতুল তুই খুব সাহসী ছেলে! চমৎকার গোল করেছিস।
রাতুল ঠিক বিশ্বাস করতে পারছিল না। ওর বুক ভেঙে কান্না আসছিল, শফিক ভাই জড়িয়ে ধরতেই ও হাউ মাউ করে কেঁদে ফেলল। শফিক ভাই রুমাল দিয়ে নিজের চোখ মুছতে মুছতে খানিকটা ধমকের সুরে বললেন- কাঁদছিস কেন গাঁধা! সত্যিকারের খেলোয়াড়রা কখনো কাঁদে না। রাতুল আপ্রাণ চেষ্টা করতে থাকে কান্না থামানোর জন্য। কারণ রাতুল একজন সত্যিকারের খেলোয়াড় হতে চায়।