4 verified Rokomari customers added this product in their favourite lists
TK. 175TK. 140 You Save TK. 35 (20%)
আজই শেষদিন! শেষ হচ্ছে বই ও পণ্যে ৭০% পর্যন্ত ছাড়! বছরের সেরা ডিল, রকমারি ক্লিয়ারেন্স সেল, ২০২৫
Related Products
Product Specification & Summary
ফ্ল্যাপে লিখা কথা
বাসা থেকে বের হয়েই কাঁদতে থাকে রাতুল। কারণ মারাত্নক একটা অসুখ আছে তার-দু-তিন ঘন্টা পর পর সব কিছু ভুলে যায় সে। রাস্তায় তার সঙ্গে দেখা হয়ে যায় সায়ন্তের সঙ্গে। ছেলের বয়সী রাতুলকে রেখে চলে যেতে পারেন না তিনি, দায়িত্ব হিসেবে তার বাসা খুঁজতে থাকেন তাকে নিয়ে। রাতুলের কথা মতো চিড়িয়াখানায় যান, শিশু পার্কে যান, যাদুঘরে যান -কোথাও বাসা খুঁজে পাওয়া যায় না রাতুলের। এরই মধ্যে মারামারি কপাল ফাটিয়ে ফেলে সে।
মারাত্নক একটা বিপদে পড়ে যায় মিমনির বাবা সাদাত। রাস্তায় একট মৃত মানুষ পেয়ে থানায় নিয়ে আসেন তিনি। মৃতের পকেটে পাওয়া মোবাইল থেকে ফোন করেন তিনি ওই মৃত মানুষটার একজনকে। তিনি আসার পর ঝামেলা আরো বেড়ে যায়, ভীষণ ঝামেলা! কিন্তু মিমনি এসবের কিছুই বুঝতে চায় না, সে আছে অংক নিয়ে, কঠিন কঠিন সব অংক। কারণ দুদিন পর গণিত অলিম্পিয়াডে যোগ দেবে সে!
মেয়ে টুনিকে নিয়ে একটা ব্যাক ক্যাবে করে যাচ্ছেন মিথিলা, টুনির বাবার নাকি কি হয়েছে! কিন্তু টুনি আছে প্রশ্ন নিয়ে , একটার পর একটা প্রশ্ন করতে থাকে সে। মিথিলার ছেলে ইফতি স্কুল থেকে বাসায় ফিরে, বাসা থেকে বের হয়ে যায় আবার । অথচ মা ফোন করলে মাকে বলে বাসায়েই আছে সে। দুষ্টুমিতে কেটে যায় তার সারাদিন।
কিন্তু অবশেষে জানা যায় আসল রহস্য! অদ্ভুত মজার রহস্য, ভীষণ আনন্দেরও। রাতুল, মিমনি, টুনির দেখা হয়ে যায় এক সঙ্গে, একই স্থানে। ইফতি তখন অন্য এক জায়গায়, অন্য ভাবে!