Category:#7 Best Seller inপশ্চিমবঙ্গের বই: রাজনীতি, ইতিহাস ও ঐতিহ্য
* স্টক আউট হওয়ার আগেই অর্ডার করুন
আজই শেষদিন! শেষ হচ্ছে বই ও পণ্যে ৭০% পর্যন্ত ছাড়! বছরের সেরা ডিল, রকমারি ক্লিয়ারেন্স সেল, ২০২৫
"আর্যদের অনুসন্ধান" বইটিতে লেখা প্রাক-কথন: ১৯২৩-এ গর্ডন চাই আঁর ‘আর্য' গ্রন্থে আর্য-সমস্যার সমাধানে যে প্রত্নতাত্ত্বিক পদ্ধতি গ্রহণ করেছিলেন, সম্প্রতিকালে তা বিশেষভাবে দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। ইন্দো-ইউরোপীয়দের আদি বাসভূমি সম্পর্কে ডজন খানেকেরও বেশি তত্ত্ব গড়ে তুলতে এবং এঁদের ভ্রমণ পথ সম্পর্কে কয়েকটি মতামত উপস্থাপিত করতে প্রত্নতত্ত্ব ও অন্যান্য পদ্ধতির ব্যবহার করা হয়েছে। এই পুস্তকখানিতে অবশ্য সমস্যাটির সাংস্কৃতিক মাত্রাগুলি প্রধান বিবেচ্য। এখানে আর্য-সংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ নিশানাগুলিকে চিহ্নিত ও বিশ্লেষণ করা হয়েছে এবং এই নিশানাগুলির কখন’ ও ‘কোথায় আলোচিত হয়েছে। অশ্বের ও অর-যুক্ত চাকার ব্যবহার, মৃতের সৎকার, অগ্নি ও সোম-বিশ্বাস, পশুবলিদান বিশেষতঃ অশ্বমেধ, জীবিকার উপায় এবং পুরুষ-প্রাধান্য, এগুলি এখানে বিচার করা হয়েছে। পশ্চিম এশিয়া ও গ্রীসে প্রাপ্ত লেখগুলিতে ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষার যেনমুনা পাওয়া যায়, তাও এখানে টেনে আনা হয়েছে। এই গবেষণা যদি আর্য-সমস্যা সম্পর্কে নবজাগ্রত আগ্রহকে বজায় রাখতে সহায়ক হয়, আমি সুখী হব।
১৯৯৩-এর ডিসেম্বরে কেরালায় ত্রিপুনিথুরার রাজা শ্রীরাম বর্মা সরকারী সংস্কৃত মহাবিদ্যালয়ে আমি পরীক্ষিত স্মারক বক্তৃতা দিয়েছিলাম। বর্তমান পুস্তিকা তারই বিস্তৃততর সংস্করণ। যিনি বক্তৃতা করার আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন, সংস্কৃত মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ প্রফেসর কে. জি. পৌলসকে ধন্যবাদ জানাই। দিল্লী বিশ্ববিদ্যালয়ের মিঃ মৃত্যুঞ্জয় কুমার এবং ইণ্ডিয়ান কাউন্সিল অফ হিস্টরিকাল রিসার্চ-গ্রন্থাগারের ড. পি. এন. সহায়কেও ধন্যবাদ দিই। এই পুস্তিকাখানি রচনায় যে-সব উপাদান ব্যবহার করেছি, তার চিত্র অনুকৃতি করে পাঠিয়েছেন ওঁরা উভয়েই।
আর, এস, শর্মা
Report incorrect information